নতুন বিশ্ব কাকে বলে? নতুন বিশ্বে ইউরোপীয়দের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য এবং ফলাফল গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো || দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উওর 2023

0

 

নতুন বিশ্ব কাকে বলে? নতুন বিশ্বে ইউরোপীয়দের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য এবং ফলাফল গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো || দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উওর 2023

আজকের এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আমরা দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় উনবিংশ ও বিংশ শতকে ঔপনিবেশিকতাবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের প্রসার ( West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023 ) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বা বিষয় 'নতুন বিশ্ব কাকে বলে বা নতুন বিশ্ব বলতে কী বোঝায়? নতুন বিশ্বে ইউরোপীয়দের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য এবং ফলাফল গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো' প্রশ্নটির উওর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো। এই প্রশ্নটি তোমাদের পরিক্ষায় এভাবেও আসতে পারে, যেমন- নতুন বিশ্ব কাকে বলে বা নতুন বিশ্ব বলতে কী বোঝায়? নতুন বিশ্বে ইউরোপীয়দের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য এবং ফলাফল গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো অথবা, নতুন বিশ্ব বলতে কী বোঝায়? নতুন বিশ্ব ইউরোপীয়দের উপনিবেশ স্থাপনের প্রধান উদ্দেশ্য লক্ষ্য কী ছিল? নতুন বিশ্বে ইউরোপীয়দের উপনিবেশ স্থাপনের ফলাফল গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো। তবে প্রশ্নটি যেভাবেই আসুক সব উওর এই নোটের মধ্যেই পেয়ে যাবে।।

নতুন বিশ্ব কাকে বলে বা নতুন বিশ্ব বলতে কী বোঝায়? 

উওরঃ- পঞ্চদশ শতক পর্যন্ত পৃথিবীর মানচিত্র সম্পর্কে মানুষের কোনো সুস্পষ্ট ধারণা ছিল না। কিন্তু ইটালিতে নবজাগরণের থেকে ইউরোপের মানুষের মধ্যে পৃথিবী কে জানার এবং নতুন ভূখণ্ড আবিষ্কার করার উৎসাহ জেগে ওঠে। এবং এই উৎসাহের জেরেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশের বণিক জাতিরা সামুদ্রিক যাত্রার মাধ্যমে বিভিন্ন নতুন দেশ আবিষ্কার করে সেখানে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থাপন করে বাণিজ্যের প্রসার ঘটাতে আগ্রহী হয়ে ওঠে। একারণেই ইউরোপের বিভিন্ন বণিক জাতিরা পৃথিবীকে আবিষ্কার করতে সামুদ্রিক যাত্রায় বেরিয়ে পড়ে।

এই উদ্দেশ্য কেন্দ্র করে এক ইতালীয় নাবিক কলম্বাস স্পেন সরকারের সহযোগিতায় ভারতে আসার জন্য যাত্রা শুরু করেন এবং তিনি 1492 খ্রিস্টাব্দের 12 ই মার্চ তিনি আমেরিকায় পৌঁছান। কিন্তু তখন তিনি ভেবেছিলেন যে তিনি ভারতে এসেছেন। কিন্তু 1407 সালের আরও এক ইতালির এক নাবিক আমেরিকা ভেসপুচি তিনি 1407 সালের আমেরিকার মূল ভূখণ্ডে পা রাখেন। এবং তিনিই সর্বপ্রথম বুঝতে পেরেছিলেন যে,তিনি ভারতে আসেননি বরং তিনি অন্য কোনো ভূখণ্ড এসেছেন। আমেরিগো ভেসপুচির আমেরিকায় আসার পর, তিনি লরঞ্জেয় দ্য মেডিচিকে একটি চিঠির মাধ্যমে আমেরিকাকে ' Mundus Novus বা New World বা নতুন বিশ্ব বলে উল্লেখ করেছিলেন। কলম্বাস সর্বপ্রথম আমেরিকায় পৌছালেও ইতালীয় নাবিক এবং স্পেনীয় অভিযাত্রী আমেরিগো ভেসপুচি সর্বপ্রথম নতুন বিশ্ব বা New World কথাটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেছিলেন।

উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বড়ো প্রশ্ন ও তার উওর👇👇👇

অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উওর দেখার লিঙ্ক
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে আজাদ হিন্দ ফৌজের ভূমিকা এখানে ক্লিক করো
হবসন-লেনিন থিসিস সম্পর্কে আলোচনা এখানে ক্লিক করো
মার্কেন্টাইল মূলধন বলতে কী বোঝায়? এর বৈশিষ্ট্য গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো এখানে ক্লিক করো
মন্টেগু-চেমসফোর্ড আইনের বৈশিষ্ট্য এবং ত্রুটি সম্পর্কে আলোচনা এখানে ক্লিক করো
সমাজ সংস্কারের রাজা রামমোহন রায়ের ভূমিকা এখানে ক্লিক করো


নতুন বিশ্বে উপনিবেশিক অভিযানের উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য বা কারণঃ- 

আমেরিগো ভেসপুচি, কলম্বাস প্রমুখের আমেরিকায় পদার্পণের পর থেকেই ইউরোপের অন্যান্য শক্তিশালী দেশের নাবিকগন আমেরিকায় আসতে শুরু করে এবং তাদের অভিযানের ফলেই নতুন বিশ্বে ইউরোপীয়দের আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হতে শুরু করে।। নতুন বিশ্ব বা আমেরিকায় ফরাসি,ইংরেজ, ওলন্দাজ, পর্তুগিজ ইত্যাদি শক্তির উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করার যে প্রধান কারণ বা উদ্দেশ্য ছিল, তা হল- 

নতুন বিশ্বের বা আমেরিকার প্রাকৃতিক সম্পদ লুন্ঠনঃ-

নতুন বিশ্ব বা আমেরিকায় ইউরোপীয় শক্তি গুলির উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার প্রধান আমেরিকার বিভিন্ন সম্পদ লুণ্ঠন করা। ইউরোপীয় শক্তিগুলিত আমেরিকায় প্রদানের পূর্বে আমেরিকায় রেড ইন্ডিয়ান নামক স্থানীয় অধিবাসীরা বসবাস করতো। এবং সেই সময় আমেরিকায় প্রচুর পরিমাণে অফুরন্ত প্রাকৃতিক সম্পদ,জমি জায়গা,বিপুল পরিমাণ সোনা-রুপা ইত্যাদির সম্ভার  ছিল। এবং আমেরিকা থেকে এই সমস্ত মূল্যবান সম্পদ নিজেদের দেশে নিউএ বিপুল পরিমাণ অর্থ লাভ করাই ছিল ইউরোপীয় শক্তি গুলির প্রধান উদ্দেশ্য।।

আরও পড়ো👉 : 20 টি সেরা বাংলা গুড মর্নিং মেসেজ বা বাংলা সুপ্রভাত শুভেচ্ছা বার্তা

বাণিজ্যের প্রসারঃ- 

ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুলিতে কানাডার ফার,ভার্জিনিয়ার তামাক এবং তুলো এবং অন্যদিকে ব্রাজিলের চিনিসহ আরো বিভিন্ন ধরনের অর্থকরী ফসলের প্রচুর চাহিদা ছিল। ইউরোপের বিভিন্ন বণিকজাতি এই অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্যই নতুন বিশ্ব বা আমেরিকায় নিজেদের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করতে আগ্রহী হয়েছিল। স্পেন, পর্তুগাল,ফরাসি, ব্রিটেনের বণিকজাতিরা আমেরিকার নিজেদের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করে সেখান থেকে এই সমস্ত উৎপাদিত পণ্য ইউরোপে নিয়ে গিয়ে চড়া দামে বিক্রি করে প্রচুর অর্থ লাভ করতো। এবং এভাবে ইউরোপের বিভিন্ন বণিকজাতিদের মাধ্যমে নতুন বিশ্ব বা আমেরিকার সঙ্গে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।।

আন্তর্জাতিক বাজার দখলঃ-

ইউরোপের শিল্প বিপ্লবের পরে পণ্যের চাহিদার তুলনায় অনেক বেশী পরিমাণে পণ্য উৎপাদন হতে থাকে। এর ফলে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে উৎপাদিত পণ্য অন্যান্য দেশে বিক্রির জন্য বা রপ্তানির জন্য আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাজার দখল করা একান্ত প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এই কারণেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশ গুলি নতুন বিশ্বে বা আমেরিকায় উপনিবেশ স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করে।।

খ্রিস্টান ধর্মের প্রসারঃ- 

ইউরোপের বিভিন্ন শক্তিশালী দেশ গুলির নতুন বিশ্বে বা আমেরিকায়  নিজেদের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করার আরও একটি উদ্দেশ্য ছিল সেখানে খ্রিস্টান ধর্মের প্রচার করা। আমেরিকা কলম্বাস এবং আমেরিগো ভেসপুচির  পদার্পণের পর, জানতে পারা যায় যে, সেখানে রেড ইন্ডিয়ান নামক আদিবাসীরা বসবাস করে। এটা জানার পরেই ইউরোপের বিভিন্ন শক্তিশালী দেশের ধর্ম প্রচারকদের রেড ইন্ডিয়ানদের মধ্যে খ্রিস্টান ধর্মের প্রচার জন্য, নতুন বিশ্ব বা আমেরিকায় নিজেদের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করার প্রয়োজনীয়তা সরকারকে জানায়। এবং তাদের কথা ধরেই বিভিন্ন শক্তিশালী দেশ গুলির আমেরিকায় নিজেদের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করতে উদ্যোগ নেয়।।

বর্ধিত জনসংখ্যার বাসস্থান তৈরি করাঃ- 

ইউরোপের নবজাগরণের পর ইউরোপে খুব দ্রুত হারে জনগণের সংখ্যা বাড়তে থাকে। এই দ্রুত বাড়তে থাকা জনগণের সঠিক বাসস্থান তৈরি করার জন্য নতুন কোনো ভূখণ্ডের প্রয়োজন ছিল। এই কারণে নতুন বিশ্বের ( New World ) এর আবিষ্কারের পর ইউরোপের বিভিন্ন দেশগুলি সেখানে নিজেদের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করে সেখানে এই বাড়তি জনসংখ্যার বাসস্থান তৈরি করার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল।।

উপসংহারঃ-

সুতরাং পরিশেষে বলা যায়,কলম্বাস এবং আমেরিগো ভেসপুচির নতুন বিশ্ব বা আমেরিকা আবিষ্কার পরেই ইউরোপের বিভিন্ন দেশগুলো যেমন স্পেন, ফ্রান্স, গ্রেট ব্রিটেন,পর্তুগাল ওলন্দাজ আমেরিকার বিপুল পরিমাণ সোনা-রুপা, প্রাকৃতিক সম্পদ, খনিজ সম্পদ, সেখানকার কৃষিজমি, সেখানে ধর্মের প্রসার এখান থেকে বিভিন্ন পণ্য ইউরোপের বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করে বিপুল পরিমাণ অর্থ লাভ করার উদ্দেশ্যেই তারা নিজেদের উপনিবেশ গড়ে তুলেছিল।।

নতুন বিশ্ব বা আমেরিকায় ইউরোপীয় উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার কিছু ফলাফলঃ- 

নতুন বিশ্ব বা আমেরিকায় ইউরোপীয় শক্তিগুলিত উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার ফলাফল মূলত দুই ধরনের ছিল। একটি ছিল কটি ইতিবাচক ফলাফল এবং অপরটি ছিল নেতিবাচক ফলাফল। ইতিবাচক ফলাফল বলতে ইউরোপীয় শক্তি গুলির মুনাফার দিকটি এবং নেতিতিবাচক বলতএ আমেরিকার বসবাসকারী রেড ইন্ডিয়ান এবং আমেরিকান সম্পদের অবাধ লুন্ঠনের দিকটির কথা বলা যায়। যেমন- 

সামুদ্রিক বাণিজ্য বৃদ্ধিঃ- 

স্পেন, পর্তুগাল, ফ্রান্স, ব্রিটেন প্রভৃতি দেশ,আমেরিকার তাদের উপনিবেশ গড়ে তুললে,আমেরিকার সঙ্গে ইউরোপের এই সমস্ত দেশের যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে, তার ফলে সামুদ্রিক বাণিজ্য বিকাশ গটেছিল। 

ক্রীতদাসদের উপর অত্যাচারঃ- 

স্পেন, পর্তুগাল, ফ্রান্স, ব্রিটেন প্রভৃতি দেশ,আমেরিকার তাদের উপনিবেশ গড়ে তুললে,আমেরিকার বিভিন্ন অঞ্চলের জমিতে কৃষিকাজ করার জন্য সেখানে শ্রমিকের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এই শ্রমিকের প্রয়োজন মেটানোর জন্য ইউরোপের বিভিন্ন শক্তিগুলি আফ্রিকা থেকে আটলান্টিক মহাসাগর পাড় করে ক্রীতদাসদের আমেরিকায় নিজেদের উপনিবেশে নিয়ে আসতো। এর ফলে সেখানে তাদের সঙ্গে সঙ্গে রেড ইন্ডিয়ানদেরও শোষণের শিকার হতে হতো।

আমেরিকার সম্পদ লুণ্ঠনঃ- 

ইউরোপের বিভিন্ন শক্তিশালী দেশ গুলির আমেরিকায় নিজেদের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠা করার মূল উদ্দেশ্য ছিল,আমেরিকার সম্পদ লুট করা।স্পেন, পর্তুগাল, ফ্রান্স, ব্রিটেন প্রভৃতি দেশ আমেরিকার প্রচুর সোনা-রুপা নিয়ে আসতো। এবং আমেরিকার জমিতে যে সমস্ত কৃষি পণ্য উৎপাদিত হতো তা থেকে প্রচুর পরিমাণে তারা মুনাফা কামিয়ে নিতো।।

দারিদ্র্য বৃদ্ধিঃ- 

মুদ্রাস্ফীতি ও দ্রব্যমূল্যবৃদ্ধির ফলে ইউরোপের দরিদ্র মানুষের অবস্থা দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। খাদ্যদ্রব্যের দাম সাধারণ দরিদ্র মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে যায়। খাদ্যদ্রব্যের মূল্য যথেষ্ট বাড়লেও সেই তুলনায় মজুর ও শ্রমিকদের মজুরি বাড়েনি। ফলে ইউরোপের একশ্রেণির মানুষের হাতে বিপুল পরিমাণ অর্থ-সম্পদ সঞ্চিত হলেও দরিদ্ররা আরও দরিদ্র হয়।

পুঁজিপতি শ্রেণির উত্থানঃ- 

দক্ষিণ আমেরিকার সোনা ও রুপা-সহ বিভিন্ন উপনিবেশ থেকে সম্পদ আমদানির ফলে ইউরোপের একশ্রেণির বণিকদের হাতে বিপুল পরিমাণ অর্থসম্পদ জমা হয়। তারা তাদের উদ্বৃত্ত অর্থ সরকারকে ধার দিত এবং শিল্পে বিনিয়োগ করত। এভাবে পুঁজিপতি বা ক্যাপিটালিস্ট (Capitalist) শ্রেণির উদ্ভব ঘটে।

শিল্পে অগ্রগতিঃ-

মূলধনের জোগান, উপনিবেশ থেকে কাঁচামাল আমদানি, উপনিবেশে পণ্য বিক্রির বাজারের প্রসার প্রভৃতির ফলে ইউরোপে শিল্পোৎপাদন ক্রমে বাড়তে থাকে। ইংল্যান্ডে শিল্পোৎপাদনের ক্ষেত্রে বিপ্লব ঘটে যায়। এই বিপ্লব ক্রমে ফ্রান্স, জার্মানি, হল্যান্ড প্রভৃতি দেশেও প্রসারিত হয়। সর্বাধিক অগ্রগতি লক্ষ করা যায় বস্ত্রশিল্পে।

বিশ্ব অর্থনীতির উদ্ভবঃ-

এশিয়া, আফ্রিকা ও আমেরিকায় ইউরোপীয়দের বিভিন্ন উপনিবেশ গড়ে উঠলে এইসব অঞ্চলে তাদের অর্থনীতির প্রসার ঘটে। এভাবে সপ্তদশ শতকে ইউরোপে বিশ্ব অর্থনীতির উদ্ভব ঘটে।


আশাকরি, দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় উনবিংশ ও বিংশ শতকে ঔপনিবেশিকতাবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের প্রসার ( West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023 ) থেকে যে 'নতুন বিশ্ব কাকে বলে বা নতুন বিশ্ব বলতে কী বোঝায়? নতুন বিশ্বে ইউরোপীয়দের উপনিবেশ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য এবং ফলাফল গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো' সম্পর্কে যে নোট দেওয়া হয়েছে, তা তোমাদের কাজে আসবে।।

Tags : 

দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় বড় প্রশ্ন উওর | দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস দ্বিতীয় অধ্যায় উনবিংশ ও বিংশ শতকে ঔপনিবেশিকতাবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের প্রসার অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | wb class 12 History question answer  | wb class xii History question answer | hs History  question answer & suggestion 2023

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top