নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন উত্তর || WBBSE Claass 9 Bengali Question Answer & Suggestion 2022

0

 

নবম শ্রেণির বাংলা নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন উত্তর | নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন উত্তর
নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন উত্তর 


আজকের এই ব্লগে আমরা নবম শ্রেণির বাংলা সৈয়দ মুজতবা আলীর রচনা নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের ( WBBSE Claass 9 Bengali Question Answer & Suggestion 2022 )  অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু বড় প্রশ্ন উওর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো। এর আগের একটি পোস্টে নবম শ্রেণির বাংলা সৈয়দ মুজতবা আলীর রচনা নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের কিছু গুরুত্বপূর্ণ MCQ Question Answer গুলো শেয়ার করা হয়েছে। তোমরা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট থেকে সেগুলো দেখে নিতে পারো। 

নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন উত্তর || WBBSE Claass 9 Bengali Question Answer & Suggestion 2022

প্রশ্নঃ- ‘সংস্কৃত ভাষা আত্মনির্ভরশীল। –লেখক সংস্কৃত ভাষাকে কেন ‘আত্মনির্ভরশীল’ বলেছেন? এই প্রসঙ্গে আর কোন্ কোন্ ভাষাকে তিনি এই শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করেছেন এবং কেন?

উওরঃ- সৈয়দ মুজতাফা আলী তার নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধে কোনো নতুন চিন্তা, কোনো বিষয় বা অন্য কোনো ক্ষেত্রে নতুন কোনো শব্দের প্রয়োজন দেখা দিলে সংস্কৃত ভাষা তার নিজের শব্দভাণ্ডারে শব্দ খুঁজে নিয়ে দেখে যে, সেখানে পুরোনো কোনো শব্দ বা ধাতু আছে কিনা যাকে অল্পবিস্তর বদল করে নিয়ে পুরনো ধাতুর সাহায্যে নতুন শব্দ গঠন করা যায় কিনা। অর্থাৎ সংস্কৃত ভাষা প্রয়োজনে অন্য কোনো ভাষার শব্দভাণ্ডার থেকে শব্দ ব্যবহার করেনা। বরং নিজেত শব্দভাণ্ডারেই শব্দ খুজে নিয়ে ব্যবহার করে। অর্থাৎ এই ভাষা নিজের উপরেই নির্ভরশীল।সংস্কৃত কখনো কখনো বিদেশি শব্দ গ্রহণ করলেও তা অতি সামান্য। তাই সংস্কৃত ভাষা আপন মহিমায় মহিমান্বিত। সে কারণেই লেখক সংস্কৃত ভাষাকে আত্মনির্ভরশীল ভাষা বলেছেন।।

Read More👇

What Is Car Insurance? Best Car Insurance Plan & Companies সম্পর্কে জানতে হলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।

What Is Car Insurance | Types Of Car Insurance | Best Car Insurance Plan For You


লেখক সৈয়দ মুজতবা আলীর মতে কোন ভাষার শব্দভাণ্ডার যত সমৃদ্ধ হবে সেই ভাষা ততোই আত্মনির্ভরশীল হবে। যে ভাষার নতুন শব্দ সৃষ্টির প্রয়োজন হলে নিজে শব্দ ভান্ডারে সঞ্চিত ধাতু বা শব্দের সামান্য একটু অদলবদল করে নতুন শব্দ গঠন করতে পারে,সেই ভাষা গুলি হল আত্মনির্ভরশীল। ভারতের সংস্কৃত ভাষার মতো প্রাচীন হিব্রু,গ্রীক, আবেস্তা এবং পরবর্তীকালের আরবি ইত্যাদি ভাষাগুলি আত্মনির্ভরশীল। কারণএই ভাষাগুলো প্রয়োজনে অন্য কোনো ভাষার শব্দভাণ্ডার থেকে শব্দ গ্রহণ না করে নিজের শব্দ ভান্ডারে কোনো পুরোনো শব্দ বা ধাতুর বদল করে নতুন শব্দ গঠন করে থাকে। তাই লেখক উপরিক্ত ভাষাগুলিকে আত্মনির্ভরশীল ভাষা বলে উল্লেখ করেছেন।।

প্রশ্নঃ- ‘নূতন আমদানিও বন্ধ করা যাবে না। –‘নূতন আমদানি’ বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন? তা কেন বন্ধ করা যাবে না?

উওরঃ- সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী তার নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধে নতুন আমদানি বলতে বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে অন্য ভাষা থেকে বিভিন্ন শব্দ গ্রহণ করাকে বুঝিয়েছেন। লেখকের মতে আধুনিক যুগের বাংলা এবং ইংরেজি ভাষা প্রয়োজন এবং লপ্রয়োজনে বিভিন্ন বিজাতীয় ভাষা শব্দভান্ডার থেকে প্রচুর পরিমাণে শব্দ গ্রহণ করেছে। এই ভাষাগুলির নিজের শব্দ ভান্ডারর অপর ভাষায় শব্দ প্রবেশ করা এবং তাকে আশ্বস্ত করাকেই লেখক নতুন আমদানি বলে বুঝিয়েছেন।।

লেখকের মতে বাংলার শব্দ ভান্ডারে নতুন কোন বিদেশী শব্দের আগমন বন্ধ না হওয়ার পেছনে বিভিন্ন কারণ রয়েছে। যেমন - 

কোনো ভাষা শব্দ ভান্ডারে যদি নতুন শব্দের প্রয়োজনে তা নিজস্ব ভান্ডার সঞ্চিত ধাতু বা শব্দের একটু অদলবদল করে নতুন কোনো শব্দ না তৈরি করে নিতে পারে, তাহলে সেই ভাষাকে অন্য কোনো ভাষার শব্দভাণ্ডারের উপর নির্ভরশীল থাকতে হয়। বাংলা ভাষার শব্দভাণ্ডারের সঞ্চয় অপ্রতুল। তাই বাংলা ভাষার প্রয়োজনে অন্য কোনো ভাষার শব্দভাণ্ডার থেকে শব্দ ঋণ করে নিতে হয়।। একদা এদেশে আরবি-ফারসি ভাষারচর্চা ছিল, তাই বাংলা শব্দভাণ্ডারে প্রচুর আরবি-ফারসি ভাষার প্রবেশ ঘটেছে। স্কুল-কলেজে আরবি-ফারসির চর্চা বর্তমানে প্রায় না থাকলেও যেসব শব্দ ইতিমধ্যেই বাংলায় ঢুকেছে তাদের তাড়ানো যাবে না। শিক্ষার মাধ্যম রূপে ইংরেজিকে বর্জন করে বাংলা নেওয়ার পর যে আরও প্রচুর ইউরোপীয় শব্দ আমাদের ভাষায় প্রবেশ করবে তাতে লেখক নিঃসংশয়। আলু-কপি যেমন এখন রান্নাঘর থেকে তাড়ানো মুশকিল, বিলিতি ওষুধ প্রায় সকলকেই খেতে হয় এবং ভবিষ্যতেও নতুন নতুন বিলিতি ওষুধ খেতে হবে। ঠিক একইভাবে বাংলা ভাষাতেও বিদেশি ভাষার শব্দ থেকে যাবে এবং নতুন শব্দও প্রবেশ করবে। তাই লেখক আলোচ্য মন্তব্যটি করেছেন।


প্রশ্নঃ- বাংলায় সংস্কৃত ও ইংরেজি ভাষার চর্চা এখনও প্রয়োজন বলে লেখক মনে করেছেন কেন? 
অথবা, 
‘বাংলাতে এখনও আমাদের বহু সংস্কৃত শব্দের প্রয়োজন...ইংরেজির বেলাতেও তাই।' –এখনও প্রয়োজন বলে লেখক কেন মনে করেছেন?

উওরঃ- প্রাবন্ধিক সৈয়দ মুস্তাফা আলী তাঁর নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধে কিছু কিছু ভাষাকে আত্মনির্ভরশীল ভাষা বলে উল্লেখ করেছেন। ঠিক একই ভাবে তিনি আত্মনির্ভরশীল নয়, এমন কিছু ভাষা যেমন- বাংলা, ইংরেজির মতো কিছু ভাষার কথাও উল্লেখ করেছেন। লেখক এই প্রবন্ধে বাংলা ভাষার ওপর বিদেশী ভাষার প্রভাব সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছেন। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই তিনি বলেছেন- নানা সময়ে নানা কারণে বাংলা ভাষায় প্রচুর পরিমাণে বিদেশি শব্দের আগমন ঘটেছে। তাতে বাংলা শব্দভাণ্ডারই সমৃদ্ধ হয়েছে। বাংলা ভাষা যেমন নিজের প্রয়োজনে আগেও অন্যান্য ভাষার শব্দভাণ্ডার থেকে বিভিন্ন শব্দ গ্রহণ করেছে, ঠিক তেমনই বর্তমানেও বাংলা ভাষার প্রয়োজনে বিদেশি ভাষার প্রয়োজন আছে।।

দীর্ঘকাল এদেশে সংস্কৃতচর্চা বর্তমান ছিল। ফলে যুগ যুগ ধরে বহু সংস্কৃত শব্দ বাংলা শব্দভাণ্ডারে প্রবেশ করেছে। বাংলা শব্দভাণ্ডারে স্থিত তৎসম, তদ্ভব বা অর্ধতৎসম শব্দ তো প্রকৃতপক্ষে সংস্কৃত শব্দেরই দান। এখনও প্রয়োজনীয় বহু বাংলা নতুন শব্দ তৈরির জন্য সংস্কৃত শব্দভাণ্ডারের ধাতু বা শব্দের ওপর নির্ভর করতে হয়। যতদিন সংস্কৃতচর্চা বাংলায় থাকবে ততদিন এভাবেই বাংলা ভাষায় সংস্কৃতের প্রভাব বজায় থাকবে। তাই লেখক বলেছেন— “সংস্কৃতচর্চা উঠিয়ে দিলে আমরা অন্যতম প্রধান খাদ্য থেকে বঞ্চিত হব।”

এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার এবং দীর্ঘদিন এদেশে ইংরেজশাসন বর্তমান থাকায় বহু ইংরেজি শব্দ বাংলা শব্দভাণ্ডারে অবলীলায় প্রবেশ করেছে। বাংলা শব্দের অপ্রতুলতার কারণেই এখনও দর্শনতত্ত্ব, বিজ্ঞানচর্চা, নন্দনতত্ত্বের ক্ষেত্রে বহু ইংরেজি শব্দ আমরা ব্যবহার করে থাকি। অর্থাৎ টেকনিক্যাল শব্দের প্রয়োজনে ইংরেজির ওপরে নির্ভর করতে হয়।

এই কারণেই লেখকের মনে হয়েছে যে বাংলায় এখনও সংস্কৃত ও ইংরেজির চর্চা প্রয়োজন।

প্রশ্নঃ- ‘চেষ্টাটার ফল আমি হয়তো দেখে যেতে পারব। না! — কে, কোন্‌ চেষ্টা সম্পর্কে উক্ত মন্তব্য করেছেন? উক্ত প্রসঙ্গে তিনি আর কী বলেছেন?

উওরঃ- প্রাবন্ধিক সৈয়দ মুজতবা আলী রচিত নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধে তিনি এই মন্তব্য করেছেন। লেখকের মতে এই পৃথিবীতে সম্পূর্ণ অসম্ভব বলে কিছু হয়না। তাই বিশেষত চেষ্টা করে দেখতে অসুবিধা নেই। বর্তমানে বহু সাহিত্যিক হিন্দি থেকে আরবি, ফারসি, এবং ইংরেজিকে তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। হিন্দি থেকে এভাবে বিদেশি শব্দ তাড়িয়ে থেকে বিদেশি শব্দের প্রভাব মুক্ত করার চেষ্টার কথাই লেখক বলেছেন। যুগ যুগ ধরে হিন্দি শব্দে আরবি-ফারসি এমনকি ইংরেজি শব্দের প্রবেশ ঘটেছে। এর ফলে হিন্দি শব্দের নিজস্বতা লোপ পেয়েছে। সেই সম্পর্কে আলোচনায় না গিয়ে লেখক বলেছেন যে -বর্তমানে নতুন নতুন বহু সাহিত্যিক ভাষা নিয়ে নতুন করে আবার চিন্তাভাবনা শুরু করেছেন। শুধুমাত্র তারা চিন্তা ভাবনা নয় বরং সেই সঙ্গে বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিরা হিন্দি ভাষাকে সম্পূর্ণ বিদেশী ভাষার প্রভাব মুক্ত বা হিন্দি থেকে বিদেশি শব্দ দূর করার জন্য বিভিন্ন ভাবে নিজেদের নিয়োগ করেছেন। এই চেষ্টা অবশ্যই প্রশংসার যোগ্য তবে লেখক মনে করেন যে,তিনি থাকাকালীন হয়তো এই চেষ্টার ফল তিনি দেখে যেতে পারবেন না। তর্থাৎ লেখক বেঁচে থাকা কালিন হিন্দি ভাষাকে সম্পূর্ণ ভাবে বিদেশি শব্দ মুক্ত করা যাবেনা। যারা এই চেষ্টায় আছেন তারা হয়তো সফল হবেন। কিন্তু  হিন্দি থেকে বিদেশি শব্দ দূর করা একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। এবং সেই দীর্ঘ মেয়াদি প্রক্রিয়ার ফল লেখক হয়তো দেখে যেতে পারবেন না।।

স্বদেশীয় ভাষা থেকে বিদেশি ভাষা বর্জনের চেষ্টার ফল নবীন পাঠক সম্প্রদায় প্রত্যক্ষ করতে পারবেন বলে লেখকের ধারণা এবং ফল যদি ভালো হয়। তবে পরবর্তী সময়ে নতুন পাঠকবর্গ উক্ত কাজে উৎসাহের সঙ্গে অংশগ্রহণ করবেন বলেই লেখকের বিশ্বাস। এই প্রসঙ্গে আলোচনা করতে গিয়েই লেখক জানিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, নজরুল ইসলাম তাঁদের রচনায় প্রয়োজনে আরবি-ফারসি শব্দ ব্যবহার করেছেন অবলীলায়। এমনকি বিদ্যাসাগর মহাশয় বেনামিতে লেখা রচনায় বহু আরবি-ফারসি শব্দ ব্যবহার করেছেন। আলোচ্য প্রসঙ্গে লেখক এই কথাগুলিও বলেছেন।

প্রশ্নঃ- ‘কিন্তু যেসব আরবি-ফার্সি শব্দ বাংলাতে ঢুকে গিয়েছে। লেখা তার অনেকগুলো যে আমাদের ভাষাতে আরো বহুকাল ধরে চালু থাকবে, সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। –কে, কোথায় এমন মন্তব্য করেছেন? এমন মন্তব্যের কারণ আলোচনা করো।

উওরঃ- যে জীবিত থেকেও মৃত এর মত আচরণ করে সেই হলো জীবন্মৃত।প্রাবন্ধিক সৈয়দ মুজতবা আলী তাঁর রচিত নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধে উল্লেখ করেছেন যে বাংলাদেশের বর্তমান থাকলেও তার প্রয়োগ হয় না বললেই চলে যেমন আরবি ফারসি শব্দ। লেখক এর মতে এরাই হল জীবন্মৃত শব্দ। 

যুগে যুগে বাংলা শব্দভাণ্ডারে বিদেশি শব্দের প্রবেশ করেছে। তাদের অনেকগুলিই বর্তমানে প্রচলিত আবার কিছু এখন অচলিত। এই প্রসঙ্গেই লেখক আলোচ্য উক্তিটি করেছেন। লেখকের মতে যেসকল আরবি-ফারসি শব্দ বহুকাল আগেই বাংলা শব্দভাণ্ডারে প্রবেশ করেছে, তাদের অনেকগুলিই আমাদের ভাষাতে দীর্ঘকাল বর্তমান থাকবে তাতে কোনো সন্দেহই নেই। আবার বর্তমানেও কোনো কোনো লেখক নতুন বিদেশি শব্দের সন্ধান বর্জন করে পুরোনো বাংলার ‘চণ্ডী’ থেকে শুরু করে 'হুতোম’ অবধি অচলিত আরবি-ফারসি শব্দগুলিকেই তুলে এনে নতুনভাবে ব্যবহার করার চেষ্টায় মগ্ন হয়েছেন। লেখকের পরীক্ষানিরীক্ষা করা কষ্টকর ছিল কিন্তু বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ছাত্রছাত্রীদের বাধ্য হয়েই মধ্যযুগীয় কিছু কাব্য বা পুরোনো বাংলাসাহিত্য অধ্যয়ন করতে হয়। ফলে তারা উক্ত শব্দের অনেকগুলিই অনায়াসে বুঝতে পারবে এবং এর ফলে অনেক অপ্রচলিত আরবি-ফারসি শব্দ নতুনভাবে জীবন পাবে। মতে কিছুদিন আগেও এই ধরনের আলোচ্য অংশের মাধ্যমে লেখক এসকল কথাই বলতে চেয়েছেন।

আশাকরি, নবম শ্রেণির বাংলা সৈয়দ মুজতবা আলীর রচনা নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের ( WBBSE Claass 9 Bengali Question Answer & Suggestion 2022 ) যে কয়েকটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বড় প্রশ্ন উওর শেয়ার করা হয়েছে, তা তোমাদের কাজে লাগবে।।

Tags : নবম শ্রেণির বাংলা নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন উত্তর | নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন উত্তর | WB Class 9 Bengali Question Answer | class ix Bengali Suggestion 2023 | ক্লাস 9 নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের বড় প্রশ্ন উত্তর

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top