নোঙ্গর কবিতার বড় প্রশ্ন উওর 2022 || নবম শ্রেণির বাংলা নোঙ্গর কবিতার প্রশ্ন উওর এবং সাজেশন 2022

0

 

নোঙ্গর কবিতার বড় প্রশ্ন উওর 2022 || নবম শ্রেণির বাংলা নোঙ্গর কবিতার প্রশ্ন উওর এবং সাজেশন 2022

আজকের এই ব্লগের মাধ্যমে আমরা নবম শ্রেণির বাংলা কবিতা ( WBBSE Class 9 Bengali Question Answer & Suggestion 2022 ) অজিত দত্তের লেখা নোঙ্গর কবিতা থেকে, নোঙ্গর কবিতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বড় প্রশ্ন গুলির উত্তর দেবো। এর আগে নবম শ্রেণির বাংলা নোঙর কবিতা থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ 25 টি MCQ & 15 টি SAQ প্রশ্ন উত্তর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছিলাম। তোমরা চাইলে নিচের লিঙ্কে ক্লিক করে নোঙর কবিতার সেই MCQ & SAQ প্রশ্ন উওর গুলি দেখতে পারো।।

নোঙ্গর কবিতার বড় প্রশ্ন উওর 2022 || নবম শ্রেণির বাংলা নোঙ্গর কবিতার প্রশ্ন উওর এবং সাজেশন 2022

প্রশ্নঃ- 'নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে'- উক্তিটির উৎস লেখো। নোঙর বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন?

উওরঃ- প্রশ্নের এই উক্তিটির উৎস হল অজিত দত্তের রচিত নোঙর কবিতা।। নোঙর বলতে বোঝায় এমন এক লোহার যন্ত্র যা নৌকা বা জাহাজকে আটকে রাখে। কিন্তু কবি অজিত দত্ত তার নোঙর কবিতায় নোঙর শব্দটিকে ভিন্ন অর্থে ব্যবহার করেছেন। কবি নোঙর শব্দের মাধ্যমে মানুষের জীবনের বিভিন্ন আবদ্ধতাকে বুঝিয়েছেন। মানব জীবন বিভিন্ন মায়া, মোহ বিভিন্ন সম্পর্কের বাঁধনে বাধা রয়েছে যা মানুষকে আটকে রাখে। এবং এই সমস্ত বাধা বিপত্তি বা পিছুটান ই মানুষকে এগিয়ে যেতে দেয় না বা এগোতেই সেই সমস্ত বাধা বিপত্তি বা পিছুটান মানুষকে পেছনের দিকে টেনে ধরে। কবি অজিত দত্ত নোঙর শব্দের মাধ্যমে সমস্ত বাধা-বিপওি বা পিছুটানকেই বুঝিয়েছেন।

Click Here👇👇👇

নোঙ্গর কবিতার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ MCQ & SAQ প্রশ্ন উওর 

প্রশ্নঃ- 'নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে'- উক্তিটির তাৎপর্য লেখো।

উওরঃ- আলোচ্য অংশটি কবি অজিত দত্তের রচিত নোঙর কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। কবি যখন তার সমস্ত বাধা বিপত্তি এবং পিছুটান থেকে সরিয়ে রেখে সিন্ধু পাড়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন,তখন দীর্ঘ পরিশ্রমের পরেও তিনি তার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন না। কারণ দৈনন্দিন কর্মকান্ড এবং সাংসারিক ব্যস্ততায় জীবন তরী তটের কিনারায় বাঁধা পড়ে থাকে। এবং সেই সমস্ত বন্ধনকে মুক্ত করে কবি তার জীবনতরী নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার প্রাণপণ চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি ব্যর্থ হন। ব্যক্তি জীবনের বাস্তবতা এবং পারিপার্শ্বিক প্রতিকূলতা পেরিয়ে যে এগিয়ে যাওয়া যায়না,কবি সেকথা বোঝানোর জন্যই বলেছেন 'নোঙর গিয়েছে পড়ে তটের কিনারে'।

প্রশ্নঃ-'সারারাত মিছে দাঁড় টানি,'—প্রসঙ্গসহ উক্তিটির তাৎপর্য লেখো

উওরঃ- আলোচ্য অংশটি কবি অজিত দত্তের রচিত নোঙর কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।মানুষ তার জীবনতরী নিয়ে জীবনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বারবার চেষ্টা করে। কিন্তু মানুষের অজান্তে কখন যে নোঙর তটের কিনারে পড়ে যায়, সে কথা সে বুঝতে পারে না। যার ফলে মানুষ বহু চেষ্টা করলেও তটের কিনারে আবদ্ধ নোঙর জন্য তাদের জীবনতরী বা নৌকাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে না। যার ফলে সেই এগিয়ে যাওয়ার জন্য যে দাড় টানা হয়,তা সম্পূর্ণই মিথ্যে হয়ে যায়।। সেকারণেউ কবি জীবনে এগিয়ে যাওয়ার পথে সেই সমস্ত চেষ্টাকেই মিছে দাড় টানা বলেছেন।।

প্রশ্নঃ-'আমার বাণিজ্য-তরী বাঁধা'-উৎসসহ চরণটির তাৎপর্য আলোচনা করো।

উত্তর : আলোচ্য চরণটির উৎস কবি অজিত দত্ত রচিত ‘নোঙর’ কবিতা জীবনসংগ্রামে টিকে থাকার লক্ষ্যে সকলেই নানাবিধ পসরা সাজিয়ে এগিয়ে চলতে চায়। ইচ্ছাশক্তি, কর্মোদ্যোগ মানুষকে আকৃষ্ট তাৎপর্য করে লক্ষ্যের প্রতি কিন্তু মায়ামোহ-বাস্তবতার বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে বৃহৎ জীবনের দিকে এগিয়ে যাওয়া স্তব্ধ হয়ে যায় সাধারণ মানুষের। আকাঙ্ক্ষার নিবৃত্তি তাই হয় না। মুক্তির আকাঙ্ক্ষা আবদ্ধতার টানাপোড়েন প্রশ্নের এই চরণটিতে ফুটে উঠেছে।

প্রশ্নঃ- নোঙর পড়ে গিয়েছে তটের কিনারে'- বলতে কী বোঝানো হয়েছে? তা কবিতা বলে আলোচনা করো।
অথবা,
'নোঙর কাছি বাঁধা তবু এ নৌকা চিরকাল' - কবির এরুপ উপলব্দির কারণ কী?

উওরঃ- অজিত দত্তের রচিত নোঙ্গর কবিতায় কবি নোঙর শব্দটিকে তিনি ভিন্ন অর্থে ব্যবহার করেছেন। নোঙর বলতে বোঝায় এমন এক লোহার যন্ত্র যা নৌকা বা জাহাজকে আটকে রাখে। ঠিক তেমনি কবি,মানুষ যে তার জীবনের পথে আমৃত্যু এগিয়ে চলতে থাকে এবং তার চলার পথে নানা বাধা এসে দাঁড়ায় কিন্তু তবুও সেই মানুষ অবিরাম এগিয়ে চলার চেষ্টা করে। কবি অজিত দত্ত মানুষের চলার পথের সমস্ত বাধা বিপত্তি বা পিছুটান কেই নোঙর হিসেবে তুলে ধরেছেন। কবি অজিত দত্ত নোঙ্গর কবিতায় মানুষের জীবনে চলার পথকে এক সীমাহীন সমুদ্র যাত্রাপথের সঙ্গে তুলনা করেছেন। কিন্তু মানুষের এই যাত্রাপথের প্রতিনিয়ত এই বিভিন্ন বাধা বিপত্তি বা পিছুটান নোঙর হিসেবে দেখা দেয় যা মানুষকে তার জীবনে এগিয়ে যেতে দেয় না। সাগরের উজ্জ্বল তরঙ্গের সঙ্গে তুলনা করেছেন মানবজীবনের আশা-আকাক্ষাকে। কিন্তু জীবন তরী কখনোই নোঙরবন্ধ হতে পারে না  পিছুটানের মধ্যে আটকে রাখতে পারে না। তাই জোয়ারের মতো আকাঙ্ক্ষার ঢেউ বার বার আছড়ে পরে মানুষের জীবনে এবং সেই সমস্ত আকাঙ্ক্ষার ঢেউ মানুষের জীবনের গতিতে আঘাত করে। অর্থাৎ মানুষের ইচ্ছেগুলোকে আঘাত করে। কিন্তু আবার তারা নিজেরাই নিজেদের স্বস্থানে ফিরে যায়। কিন্তু মানুষের এগিয়ে যাওয়ার পথে কোনো ত্রুটি থাকে না। মানুষ এগিয়ে যাওয়ার জন্য অবিরাম চেষ্টা করতে থাকে অর্থাৎ অবিরাম নৌকার দাঁড় টানতে থাকে কিংবা পাম তুলতে থাকে। এর ফলে অসহায় নাবিকের মতো আকাশের তারা দেখে দিক নির্ণয় করেন কবি। জীবনরুপি নৌকা নিয়ে পৌছে যেতে চান সিন্ধুপারে।।কিন্তু সে চেষ্টা 

ও ব্যর্থ হয় বারবার। কারণ নোঙর পড়ে গিয়েছে তটের কিনারে। কিন্তু তবুও মানুষের এই এগিয়ে যাওয়ার অন্তরীণ প্রয়াস বারবার চলতে থাকে। আর বাস্তব জীবনের বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা গুলি মানুষের এগিয়ে চলার গতি স্তব্ধ করে দেয়। সুদূরের আহবানে অগ্রসরের আকাঙ্ক্ষা যে আশাপুরনের ব্যর্থতা নিয়েই টিকে থাকে, আলোচ্য উদ্ধৃতিতে কবি সেই চিরন্তন সত্যেই তুলে ধরেছেন।

প্রশ্নঃ-'সারারাত তবু দাঁড় টানি।'—কোন্ প্রসঙ্গে উক্তিটি ব্যবহার করা হয়েছে?  এখানে তবু শব্দটি প্রয়োগের তাৎপর্য লেখ।

উওরঃ অজিত দত্তের রচিত নোঙর কবিতা থেকে গৃহীত প্রশ্নদ্ধৃত উক্তিটি কবি মানুষের জীবনে এগিয়ে চলার অন্তহীন প্রয়াস প্রসঙ্গে করেছেন।। 

কবি পণ্যবোঝাই জীবন তৈরিতে পাড়ি দিতে চান দূর সিন্ধুপারে। কবি তার জীবনতরী নিয়ে পাড়ি সিন্ধুতীত্র পাড়ি দেওয়ার জন্য বারেবারে রাতভর দাড় টেনেছেন। নিজের জীবন তড়িক্র এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তার শত চেষ্টার পরেও তিনি তার গন্তব্যে পৌঁছতে পারেননি। কারণ কবিত অজান্তেই নোঙ্গর পড়ে গিয়েছিল তটের কিনারে।। কবি এই ব্যর্থতায় বেদনাহত কিন্তু কাজ থেকে পিছিয়ে যান না তিনি। কারণ এগিয়ে যাওয়ার সচেষ্টতাই তো জীবনের ধর্ম। সুখ আর সাফল্য আসুক বা না-আসুক, সুখের সন্ধানেই জীবনতরিকে ভবসাগরে ভাসাতে হয়। নিরন্তর চেষ্টায় রত পূর্ণ হওয়ার নয়। তাই বলে আশাহীনভাবে বসে থাকাটাও কাম্য নয়। দাঁড় টানায়, পাল বাঁধাতেও নৌকা নাও এগোতে পারে কিন্তু নৌকাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা তো করতেই হবে। ব্যর্থতা আসতে পারে জেনেও তাকে অতিক্রম করে সাফল্যের আশা—এখানেই ‘তবু’ শব্দটি তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

প্রশ্নঃ  'নোঙর পড়ে গেছে তটের কিনারে'- কবিতায় নোঙর বলতে কী বোঝানো হয়েছে? তট শব্দের অর্থ কী? নোঙর তটের কিনারে পরে যাওয়ার ফলাফল কি হয়েছিল?

উওরঃ নোঙ্গর শব্দের আক্ষরিক অর্থ হলো বড়শি আকৃতির একপ্রকার যন্ত্রবিশেষ যা মূলত জাহাজ বা নৌকাকে একটি স্থানে স্থির ভাবে আটলে রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু কবি অজিত দত্ত নোঙর কবিতায় এখানে নোঙর শব্দটিকে মানুষের জীবনের এক প্রকার বন্ধনকে বোঝানোর ক্ষেত্রে ব্যবহার করেছেন। কবি এখানে নোঙর বলতে মানুষের জীবনের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন সম্পর্কের এবং অন্যান্য মায়ার বাঁধনকে বুঝিয়েছেন, যা নোঙরের মতোই মানুষকে আটকে রাখে।।

• তট শব্দের আক্ষরিক অর্থ হলো সমুদ্রের বা নদীর পাড়।।

স্বপ্ন পিয়াসি কবিমন দূর সাগর পাড়ি দিতে চায় নৌকায় করে। সারারাত তিনি দাঁড় টানেন কিন্তু নৌকার নোঙর তো আগেই তটের কিনারে পড়ে গেছে। এর ফলে কবি তথা সাধারণ মানুষের চেষ্টা ফলদায়ক হয় না। যতই চেষ্টা করা হোক অগ্রসরমানতা স্তব্ধ হয়ে গেছে। নোঙর হল জীবনের মায়ামোহরূপ নানাপ্রকার বন্ধনের প্রতীক, যে-বন্ধনে জড়িয়ে রুদ্ধ হয় সাধারণের চলার পথ। জীবনতরিকে এগিয়ে নেওয়ার অবিরাম প্রয়াসে লিপ্ত থেকেও ব্যর্থ হয় মানুষের আশা। জীবনতরিতে সওয়ার হয়ে লক্ষ্যে পৌঁছোতে চেয়েছেন কবি কিন্তু অভীষ্টে পৌঁছোতে পারেননি। কারণ নোঙর তটের কিনারেই পড়ে গেছে। কবি সারারাত বিনিদ্র থেকে দাঁড় টানেন, মাস্তুলে পাল বাঁধেন, রাতের আকাশের তারা দেখে দিক ঠিক করেন কিন্তু সব কিছুতেই এগোয় না বরং সমুদ্রের ঢেউগুলি চেষ্টা ব্যর্থ হয়—নৌকা নৌকায় ধাক্কা খেয়ে ফিরে যায়। তারা যেন বিদ্রুপ করে গতিহীন নৌকাকে। নোঙর পড়ে যাওয়ার ফলে তরি তথা মানবজীবন গতিহীনতায় নিষ্প্রাণ হয়ে পড়ে।

প্রশ্নঃ- ‘নিস্তব্ধ মুহূর্তগুলি সাগরগর্জনে ওঠে কেঁপে, স্রোতের বিদ্রূপ শুনি প্রতিবার দাঁড়ের নিক্ষেপে।'— ‘স্রোতের বিদ্রূপ' বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? এই প্রসঙ্গে কবির মনোভাবের পরিচয় দাও।

উওরঃ- কবি অজিত দত্তের রচিত রচিত নোঙর কবিতায় তিনি মানব জীবনকে একটি নৌকার সঙ্গে তুলনা করেছেন যেটি দূর সিন্ধুত পাড়ি দিতে চায়। কিন্তু নৌকা সঙ্গে জড়িত নোঙরকে মানব জীবনের সঙ্গে জড়িত বিভিন্ন সম্পর্কের বাঁধন এবং মায়ার বাঁধনের সঙ্গে তুলনা করেছেন যা মানুষকে নির্দিষ্ট স্থানে আটকে রাখে এবং সেই সমস্ত বাধা বিপত্তি বা পিছুটান ই মানুষকে তার জীবনে এগিয়ে যেতে দেয় না।।

কবি বলেছেন একটি নৌকা যেমন কোনো নদী বা সমুদ্রের বয়ে চলে, ঠিক তেমনি মানবজীবনও সংসারসাগরে বয়ে চলে। নৌকার চলমানতা যেমন দাঁড়ের নিক্ষেপে বজায় থাকে তেমনই আশা-আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়িত করার জন্য জীবনকে সর্বদাই গতিশীল থাকতে হয়। তবে বাস্তব সংসারের নানা বাধাবিঘ্ন জীবনকে পিছন থেকে টেনে ধরে, তার অগ্রগমনকে রুদ্ধ করতে চায়। দাঁড় নিক্ষেপেও নোঙরবদ্ধ নৌকা অচল। সেই অবস্থায় স্রোত যেন দাঁড়কে কার্যহীন চেষ্টার জন্য বিদ্রুপ করে, তেমনই সংসারের নানা বাধা যেন জীবনকে বিদ্রুপ করে তার স্থবিরতার কারণে।প্রাত্যহিক জীবনের গণ্ডিবদ্ধতাকে অতিক্রম করে কবি চান জীবনতরিকে সংসারসাগরে ভাসিয়ে দূরে পাড়ি দিতে কিন্তু বাস্তবের নানা সমস্যা সেই ইচ্ছাকে ব্যর্থ করে তোলে। তবু তিনি দাঁড় টানেন, মাস্তুলে পাল বাঁধেন, অবিরাম চেষ্টা করেন এগিয়ে যাওয়ার। জোয়ারের ঢেউয়ের মতো ইচ্ছারূপ বাসনাগুলি মনে জেগে ওঠে। আবার স্বপ্ন ভেঙে চৌচির হয়—যেন ভাটার শোষণ চলতে থাকে জীবনে। তবু নক্ষত্রলোকের হাতছানিতে অনুপ্রাণিত হয়ে নতুন উদ্যমে যাত্রার চেষ্টা করেন কবি। তবে বুঝতে পারেন ব্যর্থতাই ভবিতব্য। এভাবেই কবি তথা মধ্যবিত্তের স্বপ্নভঙ্গের বেদনা আলোচ্য কবিতায় ফুটে উঠেছে।


আশাকরি, নবম শ্রেণির বাংলা বাংলা (WBBSE Class 9 Bengali Question Answer & Suggestion 2022 ) নোঙ্গর কবিতার যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করা হয়েছে, তা তোমাদের কাজে লাগবে।।

Tags : নোঙ্গর কবিতার প্রশ্ন উত্তর | নবম শ্রেণির বাংলা নোঙ্গর কবিতার প্রশ্ন উত্তর | wbbse class 9 Bengali question answer 2023 | ক্লাস 9 বাংলা প্রশ্ন উওর এবং সাজেশন


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top