জাদুঘর কাকে বলে? জাদুঘরের শ্রেণীবিভাগ বা প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করো || দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর

0

 

জাদুঘর কাকে বলে? জাদুঘরের শ্রেণীবিভাগ বা প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করো || দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর
উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায় বড় প্রশ্ন উওর

আজকের এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আমরা দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায় অতীত স্মরণের (West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023 ) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বা বিষয় 'জাদুঘর কাকে বলে? জাদুঘরের শ্রেণীবিভাগ বা প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করো বা জাদুঘর কত প্রকার এবং কী কী?' সম্পর্কে একটি বড় নোট তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো। এবং প্রতিনিয়ত উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস,বাংলা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং দর্শন নোটস এবং অনলাইন মকটেস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ফলো করতে থাকো।

জাদুঘর কাকে বলে? জাদুঘরের শ্রেণীবিভাগ বা প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করো

খুব সাধারণভাবে বাংলায় জাদুঘর বলতে এমন এক প্রকার সংগ্রহশালাকে বোঝায় যেখানে বিভিন্ন ঐতিহাসিক উপাদান যেমন প্রাচীনকালের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক, প্রাকৃতিক, রাজনৈতিক-, অর্থনৈতিক ইত্যাদি ছাড়াও আরো অসংখ্য ধরনের ঐতিহাসিক উপাদান গুলিকে বিভিন্নভাবে সংরক্ষণ করে রাখা হয়। এবং পরবর্তীতে সেগুলোকে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, সাধারণ অর্থে সেই প্রকার সংগ্রহশালাকেই জাদুঘর বলা হয়।। বিভিন্ন জাদুঘর গুলি ইতিহাসের বিভিন্ন উপাদান গুলিকে বা নিদর্শনগুলি বিশেষভাবে সংরক্ষণ করে সেগুলিকে প্রদর্শনের মাধ্যমে অতীত ইতিহাসকে বর্তমান সমাজের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করে। বিভিন্ন ঐতিহাসিক উপাদান বা নিদর্শনগুলোকে সংরক্ষণ করে রাখার ভিত্তিতে জাদুঘর গুলিকে বিভিন্ন প্রকারভেদে বা শ্রেণিবিভাগে ভাগ করা হয়। যেমন - 

বিশ্বকোশ জাদুঘরঃ- 

বিশ্বকোশ জাদুঘর বলতে বিভিন্ন দেশের যেই সমস্ত জাতীয় মিউজিয়াম জাদুঘর থাকে,তাদেরকে বোঝায়। এই ধরনের জাদুঘরে বিপুল সংখ্যক দর্শকের প্রবেশ এবং স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বিপুল পরিমাণ কিছু সংগ্রহ থাকে। এই ধরনের জাদুঘরের ক্ষেত্রে আঞ্চলিক জাদুঘরের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণ ঐতিহাসিক নিদর্শন থাকে। এই ধরনের মিউজিয়াম বা জাদুঘরে শিল্পকলা, প্রত্নতত্ত্ব,নৃতত্ত্ব,ইতিহাস বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ক সংরক্ষণ করা হয় এবং এই সমস্ত ঐতিহাসিক উপাদান সংরক্ষণ করার ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা বিভাগ থাকে। বিশ্বকোশ জাদুঘরের একটি অন্যতম উদাহরণ হলো ব্রিটিশ মিউজিয়াম।

বিজ্ঞান জাদুঘর বা বিজ্ঞান মিউজিয়ামঃ- 

বিজ্ঞান জাদুঘর বা বিজ্ঞান মিউজিয়াম হলো সে সমস্ত মিউজিয়াম বা জাদুঘর, যেখানে শুধুমাত্র অতীতের বিভিন্ন বিজ্ঞান বিষয়ক জিনিস গুলি,যেমন- বিজ্ঞান বিষয়ক পদ্ধতি বিভিন্ন গ্রন্থ প্রতিভা রচনা বিজ্ঞানের বিভিন্ন আবিষ্কার ও তার আবিষ্কার হওয়া বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক জিনিসপত্র ইত্যাদি সংরক্ষন করা হয় তাই হল বিজ্ঞান জাদুঘর।

উদাহরণ- 

• শিকাগোর মিউজিয়াম অব সায়েন্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি। 

• কলকাতার বিড়লা টেকনোলজিক্যাল মিউজিয়াম।

ব্যক্তিগত জাদুঘরঃ- 

বিভিন্ন ধনী পরিবারের ব্যক্তি বা বিভিন্ন অভিজাত ব্যক্তিরা নিজেদের জীবন কালে বিভিন্ন উৎস থেকে বিভিন্ন কিছু সংগ্রহ করে থাকেন। পরবর্তীকালে সেই সমস্ত জিনিস স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করে রাখার জন্য সেই ব্যক্তি একটি নিজস্ব সংগ্রহশালা তৈরি করেন। এভাবে ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত সেই সমস্ত সংগ্রহশালাকেই ব্যক্তিগত জাদুঘর বলা হয়।। 

উদাহরণ হিসেবে নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগরের বাসিন্দা মোহিত রায়ের ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত জাদুঘরটি একটি উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগত জাদুঘর।

বিশেষ জাদুঘরঃ-

কোনো একটি বিশেষ বা স্বতন্ত্র বিষয় করে কেন্দ্র করে যে সমস্ত জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়, সে সমস্ত জাদুঘরকে বিশেষ জাদুঘর বলা হয়।।যেমন বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মূর্তি সংক্রান্ত জাদুঘর বা বিভিন্ন সুরকারদের জীবন এবং কর্মের উপর আধারিত জাদুঘর হলো এই ধরনের জাদুঘরের উদাহরণ।।

স্থানীয় জাদুঘরঃ-

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অসংখ্য ঐতিহাসিক নিদর্শন খুঁজে পাওয়া যায়। তখন সেই সমস্ত উপাদান গুলিকে কেন্দ্র করে যে সমস্ত আঞ্চলিক বা স্থানীয় জাদুঘর গড়ে ওঠে তাকে স্থানীয় জাদুঘর বলে। এই সমস্ত জাদুঘর অন্যান্য জাদুঘরের তুলনায় অনেক ছোটো হয়। আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্রিমন্ট শহরে এই ধরনের জাদুঘর দেখা যায়।

শিল্প জাদুঘরঃ- 

বিভিন্ন প্রাচীন সভ্যতায় মানুষের তৈরি বিভিন্ন শিল্পকলা যেমন তাদের মৃৎশিল্প, আসবাসপত্র,ভাস্কর্য,বিভিন্ন চিত্রকলা,  তৈরি করা নকশা, গহনা ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের শিল্প করা যা মানুষের মাধ্যমে তৈরি সেই, সমস্ত নিদর্শন যে সমস্ত জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়, তাদের শিল্প জাদুঘর বলা হয়।

উদাহরণ - অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাসমোলিয়ান জাদুঘর। 

সামরিক জাদুঘরঃ- 

সামরিক জাদুঘর হলো সেই সমস্ত জাদুঘর,যে সমস্ত জাদুঘর গুলি অতীতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন যুদ্ধ সংক্রান্ত বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলো সংরক্ষণ করে রাখে। এই ধরনের মিউজিয়ামে প্রাচীনকালের বিভিন্ন যুদ্ধের অস্ত্রশস্ত্র,বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম,সেনাদের পোশাক, তাদের বিভিন্ন কর্মসূচি, বিভিন্ন ঐতিহাসিক চিঠিপত্র যেগুলো কোনো যুদ্ধের সঙ্গে জড়িত,সেই সমস্ত চিঠিপত্র ইত্যাদি সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা করে। এই ধরনের সামরিক জাদুঘরের একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল ' দ্য ন্যাশনাল ফাস্র্ট ওয়ার্ল্ড ওয়ার মিউজিয়াম'।

সমুদ্র জাদুঘরঃ- 

সমুদ্র জাদুঘর হলো সেই সমস্ত সংগ্রহশালা যা সমুদ্র সংক্রান্ত বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলি সংরক্ষণ করে রাখে। এই ধরনের জাদুঘরে সমুদ্র সংক্রান্ত বিভিন্ন ঐতিহাসিক, সংস্কৃতি এবং প্রত্নতত্ত্ব বিষয়ের অতি দুষ্প্রাপ্য এবং ঐতিহাসিক নিদর্শন গুলি সংগ্রহ করে রাখা হয়। যেমন প্রাচীনকালের বিভিন্ন জাহাজের ধ্বংসাবশেষ, সমুদ্রে প্রাপ্ত বিভিন্ন প্রাচীন মুদ্রা, নৌবাহিনীর গোপন তথ্য ইত্যাদি। এই ধরনের একটি উল্লেখযোগ্য মিউজিয়ামের উদাহরণ - সানফ্রান্সিসকো মেরিটাইম মিউজিয়াম।

প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরঃ- 

প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘরে নানা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন গুলি সংরক্ষণ এবং প্রদর্শন করার ব্যবস্থা করা হয়। প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। যথা- 

খোলা আকাশের নিচে উন্মুক্ত জাদুঘর- এই ধরনের জাদুঘর কোনো ঐতিহাসিক নিদর্শন ক্ষেত্রকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়। 

গৃহ জাদুঘর-  সাধারণত কোন নির্দিষ্ট একটি ভবনে বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনকে সংগ্রহ করে সেটিকে গৃহ জাদুঘর হিসেবে গড়ে তোলা হয়। এর একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ান মিউজিয়াম।।

প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘরঃ

প্রাকৃতিক ইতিহাস জাদুঘর হলো সেই সমস্ত জাদুঘর, যেই সমস্ত জাদুঘ্র বিভিন্ন ঐতিহাসিক নিদর্শন গুলোকে সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের ব্যবস্থা করে। যেমন প্রকৃতিতে প্রাপ্ত বিভিন্ন দুর্লভ প্রাণীর জীবাশ্ম, বিভিন্ন প্রাণীর কঙ্কাল ইত্যাদি সংরক্ষণ করে রাখা। এই ধরনের মিউজিয়ামের একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল লন্ডনের ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম।।

জীবন্ত জাদুঘরঃ-

জীবন্ত জাদুঘর হল আধুনিক মানের জাদুঘর। অনেক জাদুঘর প্রাকৃতিক,সামাজিক, রাজনৈতিক ইত্যাদি ছাড়াও ঐতিহাসিক সময় কালের বিভিন্ন ঘটনাসমূহকে মডেলের মাধ্যমে বিজ্ঞান প্রযুক্তির মাধ্যমে জীবন্ত করে তোলে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করে। এই সমস্ত জাদুঘর গুলিকে জীবন্ত জাদুঘর বলা হয়।।

• সুইডেনের স্কানসেন মিউজিয়াম হলো এই ধরনের মিউজিয়াম।

নেট জাদুঘরঃ 

বর্তমানে বিভিন্ন জাদুঘর তাদের সংগ্রহে থাকা বিভিন্ন প্রাচীন এবং ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর ছবি তুলে ইন্টারনেট জগতে বা তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করে থাকে। এই সমস্ত মিউজিয়ামকে নেট জাদুঘর বলা হয়।।

ঐতিহাসিক গৃহ জাদুঘরঃ- 

কোনো প্রাচীন ঐতিহাসিক গৃহকে কেন্দ্র করে যে সমস্ত জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়, তাকে ঐতিহাসিক জাদুঘর বলা হয়। প্রাচীনকালে বিভিন্ন রাজা মহারাজার প্রাসাদ, পুরানো জমিদার বাড়ি, বিভিন্ন প্রাচীন মন্দির ইত্যাদিকে কেন্দ্র করে এই সমস্ত জাদুঘর তৈরি হয়। এই সমস্ত জাদুঘরে বিভিন্ন রাজা-মহারাজাদের বিভিন্ন ছবি, তাদের বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র,বিভিন্ন পুরনো নথিপত্র, দলিল, বিভিন্ন অলংকার,মুদ্রা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন ইত্যাদি সংগ্রহ করা থাকে। মুর্শিদাবাদ জেলার লালবাগর অবস্থিত হাজারদুয়ারি একটি ঐতিহাসিক গৃহ জাদুঘরের উল্লেখযোগ্য উদাহরণ।

চলমান জাদুঘরঃ-

যখন কোনো চলমান যানের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে ঐতিহাসিক বা দুর্লভ নিদর্শনসমূহ দর্শকদের সামনে প্রদর্শন করা হয় তখন তাকে চলমান জাদুঘর (Mobile Museums) বলে। ট্রেন, মোটর ভ্যান প্রভৃতি যানে চলমান জাদুঘর তৈরি করে তা স্থান থেকে স্থানান্তরে পাঠানো হয়। @ উদাহরণ: ২০১১ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মের সার্ধ শতবর্ষ উপলক্ষ্যে তাঁর জীবনকাহিনিকে কেন্দ্র করে ভারতীয় রেল একটি ট্রেনে জাদুঘর তৈরি করে। ভ্রাম্যমাণ এই ট্রেনটি দেশের বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ঘুরে রবীন্দ্রনাথের জীবনের বিভিন্ন দিক দর্শকদের সামনে প্রদর্শন করে। এটি চলমান জাদুঘরের একটি উদাহরণ।

ক্ষণস্থায়ী জাদুঘরঃ- 

ক্ষণস্থায়ী জাদুঘর (Pop-up Museums) বলতে কোনো অস্থায়ী প্রেক্ষাপটে অল্প সময়ের জন্য নির্মিত জাদুঘরকে বোঝায়। এই ধরনের জাদুঘর প্রতিষ্ঠার প্রবণতা ১৯৯০-এর দশকে প্রসার লাভ করে। মানুষের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে স্থায়ী জাদুঘরগুলিই অনেক সময় বিভিন্ন স্থানে ক্ষণস্থায়ী জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করে জনগণকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করে। 

নিদর্শনঃ- ক্ষণস্থায়ী জাদুঘরে সর্বদা কোনো বিশেষ ধরনের নিদর্শনের সংগ্রহ খুঁজে পাওয়া সম্ভব নয়। এইসব জাদুঘরে সব ধরনের নিদর্শনই প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে রাখা হয়। 

উদাহরণঃ- ক্ষণস্থায়ী জাদুঘরের দুটি উদাহরণ হল মিচিগানের মিউজিয়াম অব নিউ আর্ট' (১৯৯৬ খ্রি.) এবং কলোরাডোর ‘ডেনভার কমিউনিটি মিউজিয়াম' (২০০৮-০৯ খ্রি.)।

উপসংহারঃ

পরিশেষে বলা যেতে পারে, উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমরা বিশ্বের বিভিন্ন ধরনের মিউজিয়াম বা জাদুঘরের শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে আলোচনা করেছি।উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে যে সমস্ত জাদুঘর বা মিউজিয়ামের শ্রেণীবিভাগ করা হয়েছে,তার বাইরেও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বা অঞ্চলে আরো নানা ধরনের জাদুঘর বা মিউজিয়াম থাকতে পারে। তবে উপরিক্ত আলোচনার মাধ্যমে জাদুঘরে শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে যে আলোচনা করা হয়েছে, তা থেকে যে জাদুঘরের শ্রেণীবিভাগ সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যায়,সেটা আমরা বলতে পারি।।


আশাকরি, দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায় অতীত স্মরণের (West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023 ) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বা বিষয় 'জাদুঘর কাকে বলে? জাদুঘরের শ্রেণীবিভাগ বা প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করো বা জাদুঘর কত প্রকার এবং কী কী?' সম্পর্কে যে নোট দেওয়া হয়েছে, তা তোমাদের কাজে আসবে।।

Tags : 

দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায় বড় প্রশ্ন উওর | দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায় অতীত স্মরণ অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | wb class 12 History question answer  | wb class xii History question answer | hs History  question answer & suggestion 2023

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top