বাংলার পঞ্চাশের মন্বন্তরের কারণ এবং ফলাফল |
আজকের এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আমরা দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ঃ ঔপনিবেশিক ভারতের শাসন (West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বা বিষয় '1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপট শর্তাবলী এবং গুরুত্ব আলোচনা করো' প্রশ্নটির উওর ( wb class 12 modern history notes ) তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো। এবং উচ্চমাধ্যমিক সহ অন্যান্য ক্লাসের নোটস ( class 12 history notes and suggestion ) পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ফলো করতে থাকো।।
পঞ্চাশের মন্বন্তরের কারণ এবং ফলাফল সম্পর্কে আলোচনা করো || দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর
ভূমিকাঃ- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালে ভারতের অবিভক্ত বাংলায় এক ভয়াবহ মহামারী দেখা যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ যতটা না ভয়ঙ্কর ছিল তার চেয়ে বেশি ভয়ঙ্কর ছিল বাংলার দুর্ভিক্ষ বা মহামারী। 1943 খ্রিস্টাব্দের বাংলার এই মন্বন্তর ১৩৫০ বাংলা সাল অনুযায়ী হয়েছিল বলে বাংলা সেই ভয়াবহ দুর্ভিক্ষকে পঞ্চাশের মন্বন্তর বলা হয়। ১৩৫০ বঙ্গাব্দের সেই পঞ্চাশের মন্বন্তরের পেছনে একাধিক কারণ লুকিয়ে ছিল। তৎকালীন সময়ের কিছু ঘটনা বিশ্লেষণ করলে আমরা পঞ্চাশের মন্বন্তরের কিছু কারণ সম্পর্কে জানতে পারি। যেমন-
পঞ্চাশের মন্বন্তরের প্রধান কিছু কারণ-
সাধারণ মানুষের হাতে অর্থের অভাবঃ-
পঞ্চাশের মন্বন্তরের একটি প্রথম এবং প্রধান কারণ ছিল সেই সময়ে সাধারণ মানুষের হাতে অর্থ একেবারেই কমে গিয়েছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ব্রিটেন তার ক্ষয়ক্ষতি মেটানোর জন্য ভারতের উপর নজর দেয় ভারতের সাধারণ মানুষের কাছ থেকে উচ্চহারে খাজনা আদায় করে ব্রিটেন তার ক্ষয়ক্ষতি মেটানোর চেষ্টা করে। ফলে ভারতের সাধারণ মানুষের হাতে অর্থের পরিমাণ অনেকটাই কমে যায় ম এরপর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে বিভিন্ন কারণে তাদের অর্থের পরিমাণ আরও কমে। প্রথম পর্যায়ে তাদের সঞ্চিত অর্থ দিয়ে তারা খাবার কিনে খেতে পারলেও 1943 খ্রিস্টাব্দের সময় খাদ্য কেনার সামর্থ তাদের আর ছিলনা।বাংলায় খাদ্য উৎপাদন না হওয়াঃ-
1941-42 খ্রিস্টাব্দের দিকে বাংলায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ দেখা যায়। এই সময় অতিরিক্ত বৃষ্টি, বন্যা, জনস্রোতের কারণে বাংলায় চাষীদের ধান উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। সেসময় যেটুকু জায়গায় ধানের চাষ ছিল, সেখানকার ধানের বিভিন্ন রোগ ধরে সেটুকুও নষ্ট হয়ে যায়। ফলে বাংলায় সেই সময় কোনো চাল উৎপন্ন হয়নি। ফলে তখন থেকেই বাংলায় চালের আকাল দেখা দিতে শুরু করে। এছাড়াও অন্যান্য জায়গা থেকে চাল আনা সম্ভব হয়নি। প্রাকৃতিক দুর্যোগে বাংলার বিভিন্ন রাস্তা ঘাট ভেঙে যায়। ফলে দূরদূরান্তের মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছিল।মায়ানমার থেকে চাল বন্ধ হওয়াঃ-
1942 এর আগে বার্মা ইংল্যান্ডের দখলে ছিল।। কিন্তু 1942 খ্রিস্টাব্দে বার্মা জাপানে দখলে চলে যায়। ফলে সেই সময়ে ইংল্যান্ড যে বার্মা থেকে বাংলায় চাল আনবে তার পথও বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু এখানে উল্লেখ্য যে, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জাপানের সঙ্গে যোগাযোগ করে ভারতের চাল আনার ব্যবস্থা করেছিলেন। কিন্তু ইংল্যান্ড সরকার নেতাজি সুভাষচন্দ্রের এই পরিকল্পনায় সায় দেয়নি। যার ফলে বার্মা থেকে চাল বাংলায় আনা সম্ভব হয়নি।ইংল্যান্ডের পোড়ামাটির নীতি অনুসরণঃ-
জাপান যখন 1942 খ্রিস্টাব্দে বার্মা, দখল করে তখন ইংল্যান্ড সরকার এটা ভাবতে শুরু করে যে,এবার হয়তো জাপান বাংলা আক্রমণ করার মাধ্যমে তারা ভারত দখল করার চেষ্টা করবে। এজন্য জাপানকে থামিয়ে দেওয়ার জন্য ইংল্যান্ড সরকার পোড়ামাটির নীতি গ্রহণ করেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী চার্চিল ঘোষণা করেন যে, ইংরেজরা ভারতের সীমান্ত ছাড়ার আগে তা সেখানকার সমস্ত খাদ্য ও যানবাহন ধ্বংস করে যাবে। এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে ইংরেজরা বাংলার খাদ্যশস্যের পরিমাণ অনেকটাই কমিয়ে দেয়। যা পরবর্তীতে বাংলায় দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি করে।অন্যান্য প্রদেশ থেকে চাল আমদানি না হওয়াঃ-
ব্রিটিশ সরকার বাংলার দুর্ভিক্ষের সময় চাইলেই বাংলার বাইরের প্রদেশ থেকে চাল আমদানি করতে পারতো। কিন্তু অন্যান্য প্রদেশের ব্যবসায়ীদের ওপর ব্রিটিস সরকার বিভিন্ন বাধা-নিষে চাপিয়ে দিয়েছিল। সেই কারণে অন্যান্য প্রদেশের ব্যবসায়ীরা, বিশেষ করর পাঞ্জাবের ব্যবসায়ীরা তৎকালীন সময়ে বাংলায় চাল সরবরাহ করতে পারেনি।উইনস্টন চার্চিলের ভূমিকাঃ-
মধুশ্রী মুখার্জি বাংলার দুর্ভিক্ষের জন্য সরাসরিভাবে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলকে দোষী করেছেন। চার্চিলের কিছু কাজ বাংলায় দুর্ভিক্ষের অন্যতম কারণ ছিল। বাংলা যখন আঁকাল দেখা দিতে শুরু করে তখন ভাইসরয় এবং বাংলার চিফ-কমান্ডার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন করেছিলেন। কিন্তু সেই সময় চার্চিল তাদের কোনো কথা গ্রাহ্য করেননি। তাই চাইলেই সেই সময়ে জাহাজে করে খাদ্যদ্রব্য পাঠাতে পারতেন। কিন্তু তিনি বাংলার মানুষদের সাহায্য করার জন্য কোন জাহাজে তখন পাঠাননি।অধিক পরিমাণে খাদ্য দ্রব্য মজুতদারীঃ-
তৎকালীন সময়ে বহু ব্যবসায়ীরা ভবিষ্যতের দুর্ভিক্ষের কথা অনুধাবন করতে পেরে তারা নিজেদের গুদামে অধিক পরিমাণে খাদ্যশস্য ও বিশেষ করে চাল ডাল ইত্যাদি মজুদ করে রেখেছিল। যার ফলে হঠাৎ করেই শহরে খাদ্যের অভান দেখা দিতে শুরু করে। যখন দূর্ভিক্ষ চরমে পৌঁছায় তখন সরকার সেই সমস্ত খাদ্য মজুদকারী ব্যক্তিদের উপর কোনো রকম চাপ সৃষ্টি করেনি যাতে তারা খাদ্য-দ্রব্য বাজারে ছাড়তে পারে।।এছাড়াও সেই সময়ে সরকারের অধিক পরিমাণে সেনাদের জন্য খাদ্য সংগ্রহ, সরকারের উদাসীনতা,গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত এলাকায় খাদ্য পোঁছানোর জন্য সঠিক ব্যবস্থা না থাকা, সরকারের সঠিক পরিকল্পনা গ্রহণ না করা ইত্যাদিও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ছিল। এবং এই সমস্ত কারণেই মূলত বাংলায় পঞ্চাশের মন্বন্তর দেখা দিয়েছিল।
পঞ্চাশের মন্বন্তরের ফলাফলঃ-
বিভিন্ন কারণে শুরু হওয়ার 1943 খ্রিস্টাব্দের বা ১৩৫০ বঙ্গাব্দের মন্বন্তরের ফলাফল ছিল অতি ভয়ানক,বেদনাদায়ক এবং মর্মান্তিক। যেমন -অসংখ্য মানুষের মৃত্যুঃ-
১৩৫০ বঙ্গাব্দের পঞ্চাশের মন্বন্তরে সবচেয়ে খারাপ দিকট হলো, এই মন্বন্তরে বাংলার প্রচুর মানুষ মরে গিয়েছিলো। পঞ্চাশের মন্বন্তরে ঠিক কত মানুষ মারা গিয়েছিল তার সঠিক হিসাব সরকার কখনো প্রকাশ করেনি। কিন্তু অনুমান করা হয় যে পঞ্চাশের মন্বন্তরে বাংলার প্রায় 40 থেকে 70 লক্ষ মানুষ বা তারও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। সেই সমস্ত মানুষদের মধ্যে শিশু,বৃদ্ধ,বয়স্ক,যুবক সকলেই ছিলেন।শহরের যত্রতত্র মৃতদেহের স্তুপঃ-
পঞ্চাশের মন্বন্তরের সময় গ্রামের মানুষজন খাদ্যের অভাবে শহরে চলে এসেছিল। কিন্তু তারা শহরেও কোনো খাদ্য না পেয়ে যেখানে-সেখানে পড়ে থাকতো। আর এভবে এক সময় খিদের কষ্টে তাদের প্রাণ চলে যেত। এভাবে শহরের যেখানে সেখানে অসংখ্য মানুষের মৃতদেহ পড়ে থাকতে কিন্তু সেই সমস্ত দেহ গুলোর সৎকার করার জন্য কেউ ছিলনা।পরিবেশ দূষণঃ-
পঞ্চাশের মন্বন্তর এর ফলে বাংলার অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। সেই সমস্ত মানুষের মধ্যে বেশিরভাগই শহরের যেখানে সেখানে তাদের প্রাণ হারিয়েছিল। ফলে শহরের যেখানে সেখানে মৃতদেহ পড়ে থাকতে। কিন্তু তাদের দেহ গুলি সৎকার করার জন্য কোন ব্যবস্থা সরকারের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়নি। যার ফলে শেয়াল কুকুর এবং অন্যান্য প্রাণীরা মৃতদেহ গুলি নিজেদের দখলে নেওয়ার জন্য নিজেদের মধ্যে মারামারি করতো। ফলে মানুষের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ যেখানে সেখানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকতো। ফলে তখন এক অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।।অর্থনৈতিক বিপর্যয়ঃ
পঞ্চাশের মন্বন্তরে বাংলার অধিকাংশ মানুষের জীবনে চূড়ান্ত অর্থনৈতিক বিপর্যয় নেমে আসে। দরিদ্র পরিবারগুলি দীর্ঘকাল ধরে যে ধন যক্ষের মতো সযত্নে রক্ষা করে আসছিল খাদ্যসংকটের শুরুতে তা দিয়ে খাদ্য ক্রয় করেছিল।
এর দ্বারা তারা হয়তো মাত্র কয়েকদিন বা কয়েক সপ্তাহের খাবারের সংস্থান করতে পেরেছিল। সঞ্চিত সামান্য অর্থসম্পদ শীঘ্রই ফুরিয়ে গেলে নিঃস্ব-রিক্ত অভুক মানুষগুলি থালা-বাটি হাতে রাস্তায় ভিক্ষা করতে বেরিয়ে পড়ে। “মা, একটু ফ্যান দাও”বলে কাতরাতে কাতরাতে কলকাতার রাস্তায় বুভুক্ষু মানুষের দল দিশাহীনভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং পরে অভুক্ত, কঙ্কালসার এই মানুষগুলি রাস্তার ধারে মরে পড়ে থাকছে – সে সময় এই দৃশ্য কলকাতার সর্বত্র দেখা যেত।
খাদ্য সরবরাহঃ- দেরিতে হলেও সরকারের টনক নড়ে। সরকার দুর্ভিক্ষের মোকাবিলা করার উদ্দেশ্যে দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষকে খাদ্য সরবরাহের উদ্যোগ নেয়। শহরে কয়েকটি ন্যায্য মূল্যের দোকান খুলে মানুষের কাছে সঠিক মূল্যে খাদ্য পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়। তবে সরকারের এই প্রয়াস ছিল সিন্ধুতে বিন্দুর সমতুল্য। বাইরে থেকে বাংলায় প্রয়োজনীয় খাদ্য আমদানি করা হয়। বাংলায় মন্বন্তরের পরে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ২৬৪ হাজার টন চাল, ২৫৮ হাজার টন গম এবং ৫৫ হাজার টন মিলেট বাংলায় আমদানি করে দুর্ভিক্ষ মোকাবিলার চেষ্টা করা হয়। অবশ্য অনেক দেরিতে খাদ্য আমদানি করায় ইতিমধ্যেই বহু মানুষের মৃত্যু ঘটে গিয়েছিল
কমিশন গঠনঃ-
দুর্ভিক্ষের পর সরকার মন্বন্তরের প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানের চেষ্টা করে। এই উদ্দেশ্যে সরকার দুর্ভিক্ষের পর 'দুর্ভিক্ষ অনুসন্ধান কমিশন' (The Famine Inquiry Commission) গঠন করে। এই কমিশন দীর্ঘ তদন্ত করে ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে সরকারকে তার রিপোর্ট জমা দেয়। কমিশন তার রিপোর্টে পঞ্চাশের মন্বন্তরের সময় সরকারের বিভিন্ন প্রশাসনিক, পৌর ও সামরিক নীতির ব্যর্থতার কথা উল্লেখ করে। উল্লেখ্য, অন্য কোনো দুর্ভিক্ষ পীড়িত দেশের সরকার নিজের বিরুদ্ধে এরুপ সমালোচনামূলক রিপোর্ট প্রকাশ করেছে বলে খুব একটা শোনা যায় না।
শিল্প-সাহিত্য সৃষ্টিঃ-
পঞ্চাশের মন্বন্তরের পটভূমিকে কেন্দ্র করে ১৯৪৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে বিভিন্ন সাহিত্য ও শিল্প সৃষ্টি
হয়েছে।
• চিত্তপ্রসাদের অবদান:- চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য তাঁর 'ক্ষুধার্ত বাংলা:- ১৯৪৩-এর নভেম্বরে মেদিনীপুর জেলায় ভ্রমণ গ্রন্থে পঞ্চাশের মন্বন্তরের করুণ চিত্র তুলে ধরেন। দুর্ভিক্ষের ওপর তাঁর আঁকা ছবিগুলির জন্য শিল্পজগতে তাঁর খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে।
• বিজন ভট্টাচার্যের অবদান:- বিজন ভট্টাচার্য তাঁর 'নবান্ন' নাটকে পঞ্চাশের মন্বন্তরের করুণ চিত্র তুলে ধরেছেন। শম্ভু মিত্রের পরিচালনায় ভারতীয় গণনাট্য সংঘ (IPTA) ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দে নাটকটি মধ্যস্থ করে। পরে ভারতের বিভিন্ন স্থানে এই নাটকটি মঞ্চস্থ করে তারা গ্রামবাংলার দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষের জন্য ত্রাণ তহবিল গড়ে তোলেন।
• বিভূতিভূষণের অবদান:- পঞ্চাশের মন্বন্তরের প্রেক্ষাপটে সাহিত্যিক বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর 'অশনি সংকেত' উপন্যাসটি রচনা করেন। উপন্যাসটি চলচ্চিত্রে রূপ দেন সত্যজিৎ রায়। অন্যান্য সৃষ্টি। এ ছাড়া ভবানী ভট্টাচার্যের So Many Hungers, অমলেন্দু চক্রবর্তীর 'আকালের সন্ধানে' (যা পরে চলচ্চিত্রে রূপ দেন মৃণাল সেন), কে. এ. আব্বাস পরিচালিত 'ধরতি কে লাল' ও বিমল রায় পরিচালিত Bengal Famine চলচ্চিত্র, জয়নুল আবেদিনের আঁকা বিভিন্ন চিত্র প্রভৃতিতে পণ্যাশের মন্বন্তরের করুণ কাহিনি ধরা পড়েছে।
আশাকরি, দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ঃ ঔপনিবেশিক ভারতের শাসন (West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023) থেকে '1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপট শর্তাবলী এবং গুরুত্ব আলোচনা করো' সম্পর্কে যে নোট দেওয়া হয়েছে, তা তোমাদের কাজে আসবে।।
Tags :
Class 12 history notes | hs history suggestion | wb class 12 history question answer and suggestion 2023 | modern indian history question answer | modern Indian history notes | history question answer of modern India | দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রশ্ন উওর এবং সাজেশন | দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | ঔপনিবেশিক ভারতের শাসন অধ্যায়ের প্রশ্ন উওর | wb class 12 History question answer | hs History question answer | উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উওর | দ্বাদশ শ্রেণীর ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | ঔপনিবেশিক শাসন অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর