1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপট, শর্তাবলী এবং গুরুত্ব || West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023

0

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপট, শর্তাবলী এবং গুরুত্ব || West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023


আজকের এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আমরা দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ঃ ঔপনিবেশিক ভারতের শাসন (West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বা বিষয় '1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপট শর্তাবলী এবং গুরুত্ব আলোচনা করো' প্রশ্নটির উওর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো। এবং উচ্চমাধ্যমিক সহ অন্যান্য ক্লাসের নোটস পাওয়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ফলো করতে থাকো।।

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপট, শর্তাবলী এবং গুরুত্ব আলোচনা করো

ভূমিকাঃ-  1909 খ্রিস্টাব্দে মর্লে-মিন্টো শাসন সংস্কার আইন এবং 1 919 খ্রিস্টাব্দের মন্টেগু-চেমসফোর্ড শাসন সংস্কার আইনের পর ভারতে ব্রিটিশ শাসনকে মজবুত রাখার  উদ্দেশ্যে এবং ভারতীয়দের কিছু আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ করার জন্য 1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইন প্রণয়ন করা হয়। 1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপট, শর্তাবলী এবং গুরুত্ব সম্পর্কে নিন্মলিখিতভাবে আলোচনা করা হলো।

ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপটঃ- 

মূলত যে সমস্ত কারণে 1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল,তা হল- 

মন্টেগু-চেমসফোর্ড আইনের ব্যর্থতাঃ- 

মূলত যে উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে মন্টেগু-চেমসফোর্ড আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল, সেই উদ্দেশ্য সম্পূর্ণভাবে সফল হয়নি। মন্টেগু-চেমসফোর্ড আইনের মাধ্যমে ভারতীয়দের আশা আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি বলে গান্ধীজি এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে শুরু করে। 

বিপ্লবী কার্যকলাপঃ- 

মন্টেগু-চেমসফোর্ড আইনের পরবর্তীকালে ভারতে বিভিন্ন ধরনের গুপ্ত বিপ্লবী কাজকর্ম অত্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এই সমস্ত কাজকর্মকে থামানোর জন্য বা এগুলোকে প্রশমণ করার জন্য ব্রিটিশ সরকার ভারতীয়দের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণের মাধ্যমে সেই সমস্ত কাজকর্ম বন্ধ করার উদ্যোগ নেয়। 

জাতীয় আন্দোলনকে দুর্বল করার চেষ্টাঃ- 

তৎকালীন সময় ভারতে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন খুবই প্রবল হয়ে উঠেছিল। ব্রিটিশ সরকার এতে অত্যন্ত ভীত হয় তাই ভারতে জাতীয়তাবাদী আন্দোলনকে থামানোর জন্য এই আইন প্রণয়ন করার প্রয়োজন হয়ে পড়ে। 

সাইমন কমিশনের রিপোর্ট এবং গোলটেবিল বৈঠকঃ- 

ভারতীয়রা স্বায়ত্তশাসনের উপযুক্ত কিনা তার জন্য সাইমন কমিশন ভারতে আসে। 1930 খ্রিস্টাব্দের মে মাসে সাইমন কমিশন যে রিপোর্ট পেশ করে তাতে কিছু নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর সুপারিশ করা হয়। 1930,31 এবং 32 খ্রিস্টাব্দের গোলটেবিল বৈঠকে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটিশ সরকার নতুন সাংবিধানিক সংস্কার প্রবর্তনের বিষয়ে ভাবনা চিন্তা শুরু করে।

সাইমন কমিশনের রিপোর্ট এবং গোলটেবিল বৈঠকের আলোচনা এবং প্রস্তাবের ভিত্তিতে ব্রিটিশ সরকার 1933 খ্রিস্টাব্দে একটি শ্বেত পত্র প্রকাশ করে। যার শিরোনাম ছিল ভারতের সাংবিধানিক সংস্কারের জন্য প্রস্তাবসমূহ। সেই প্রস্তাব এবং যৌথ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ব্রিটিশ পার্লামেন্ট 1935 খ্রিস্টাব্দে ভারত শাসন আইন প্রণয়ন করে।

ভারত শাসন আইনের বৈশিষ্ট্য বা শর্তাবলীঃ- 

১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারতের শাসন আইনের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য বা শর্তাবলী ছিল। ভারত শাসন আইনের মূলত দুটি দিক ছিল।একটি ছিল কেন্দ্রীয় সরকার এবং দ্বিতীয় ছিল প্রাদেশিক সরকার। যথা- 

ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র গঠনঃ- 

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের মাধ্যমে ব্রিটিশ ভারত এবং দেশীয় রাজ্যগুলিকে নিয়ে একটি ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেই যুক্তরাষ্ট্রে দেশীয় রাজ্যগুলি তাদের ইচ্ছা অনুসারে যোগ দিতে পারতো। যোগ দেওয়া বা না দেওয়া সম্পূর্ণভাবে দেশীয় রাজ্যগুলি ইচ্ছার ওপর ছিল। 

দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভাঃ- 

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের মাধ্যমে কেন্দ্রে 5 বছর মেয়াদী দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই আইনসভার নিম্ন কক্ষ ফেডারেল অ্যাসেমব্লির সদস্য সংখ্যা স্থির হয় 375 জন এবং উচ্চকক্ষ কাউন্সিল অফ স্টেট এর সদস্য সংখ্যা ছিল করা হয় 260 জন। নিম্নকক্ষের 375 জন সদস্যদের মধ্যে 250 জন ব্রিটিশ-ভারতের এবং 125 জন দেশীয় রাজ্যগুলির প্রতিনিধি থাকবেন বলে জানানো হয়। উচ্চকক্ষের 260 জন সদস্যের মধ্যে 156 জন ব্রিটিশ-ভারতের এবং 104 জনকে রাজ্যগুলির প্রতিনিধি থাকবেন বলে জানানো হয়।

সাম্প্রদায়িক নির্বাচনঃ- 

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই আইনের মাধ্যমে হিন্দু, মুসলিম, খ্রিস্টান,ইউরোপীয় প্রভৃতি প্রতিনিধিদের সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে নির্বাচন করে আইন সভায় গ্রহনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

সংরক্ষিত এবং হস্তান্তরিত বিষয়ঃ- 

কেন্দ্রীয় সরকারের শাসন ক্ষমতাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। যথা সংরক্ষিত এবং হস্তান্তরিত বিষয়। 

সংরক্ষিত বিষয়ে দেশের প্রতিরক্ষা,বৈদেশিক নীতি, মুদ্রাব্যবস্থা,যোগাযোগব্যবস্থা,ধর্ম অভ্যন্তরীণ শান্তি-শৃঙ্খলা প্রভৃতি গভর্নর জেনারেল এবং তার তিন জন উপদেষ্টার হাতে দেওয়া হয়েছিল। অন্যদিকে স্বাস্থ্য,শিক্ষা প্রভৃতি হস্তান্তরিত বিষয় গভর্নর জেনারেল তার মন্ত্রিসভার পরামর্শক্রমে পরিচালনার দায়িত্ব পান। 

গভর্নর জেনারেলের চূড়ান্ত ক্ষমতাঃ- 

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনে গভর্নর জেনারেলের হাতে চূড়ান্ত ক্ষমতা দেওয়া হয়। যে কোনো আইন রচনা,প্রণয়ন ইত্যাদি করার আগে কেন্দ্রীয় আইনসভাকে গভর্নর জেনারেলের অনুমতি নিতে হতো। তিনি আইনসভা এবং মন্ত্রিপরিষদের পরামর্শ উপেক্ষা করার এবং তাদের কাজে হস্তক্ষেপ করার অধিকারী ছিলেন ম তিনি নিজেও অর্ডিন্যান্স জারি করে কোনো ক্ষেত্রে আইন প্রণয়ন করতে পারতেন। গভর্নর জেনারেল  তার কাজের জন্য সরাসরিভাবে ভারত সচিব এবং ব্রিটিশ পার্লামেন্টের কাছে দায়ী ছিলেন। তিনি তার কাজকর্মের জন্য আইনসভার কাছে দায়বদ্ধ ছিলেন না।।

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রাদেশিক সরকারঃ- 

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনে যেরকম কেন্দ্রে সরকার গঠন করা হয় ঠিক একই ভাবে বিভিন্ন প্রদেশে প্রাদেশিক সরকার গঠন করা হয়। যেমন- 

স্বায়ত্তশাসনঃ প্রদেশগুলিতে দ্বৈত শাসনের অবসান ঘটিয়ে স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার ব্যবস্থা করা হয়। 

প্রাদেশিক আইনসভা গঠনঃ প্রাদেশিক আইনসভা এককক্ষ এবং দ্বিকক্ষ উভয়ই হতে পারত। বাংলা-সহ ছয়টি প্রদেশে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট এবং অবশিষ্ট পাঁচটি প্রদেশে এককক্ষবিশিষ্ট আইনসভা রাখা হয়।

মন্ত্রীসভা গঠনঃ প্রাদেশিক আইনসভার সদস্যদের মধ্যে থেকে মনোনয়নের মাধ্যমে প্রতিটি প্রদেশে গভর্নরের অধীনে একটি মন্ত্রীসভা গঠন করা হয়। মন্ত্রীরা তাঁদের কাজের জন্য আইনসভার কাছে দায়ী থাকতেন। 

গভর্নরের দায়িত্বঃ কেন্দ্রের অনুকরণে প্রদেশের শাসনকাঠামো তৈরি হয়। প্রদেশের আইনশৃঙ্খলা, ধর্ম প্রভৃতি বিষয় পরিচালনার দায়িত্ব ন্যস্ত হয় গভর্নরের হাতে। 

গভর্নরের বিশেষ ক্ষমতাঃ প্রদেশের গভর্নর আইন প্রণয়ন ও নাকচ করার অধিকারী ছিলেন। তিনি আইনসভার যে-কোনো প্রস্তাব বাতিল করতে, অর্ডিন্যান্স জারি করে আইন প্রণয়ন করতে, আইনসভা ও মন্ত্রীসভা ভেঙে দিয়ে নিজের হাতে প্রদেশের শাসনক্ষমতা গ্রহণ করতে পারতেন। 

সাম্প্রদায়িক নির্বাচনঃ সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে মুসলিম সদস্যদের জন্য পৃথক নির্বাচন এবং ‘পুনা চুক্তি' (১৯৩২ খ্রি.) অনুসারে তপশিল সম্প্রদায়ের সদস্যদের নির্বাচনের ব্যবস্থা করা হয়।

1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের সমালোচনাঃ-

১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ভারত শাসন আইনের অনেক ত্রুটিবিচ্যুতি ছিল, যেমন— ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইন দেশবাসীকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি।

সংকুচিত ভোটাধিকারঃ- ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনে ভোটাধিকারের প্রসার ঘটানো হয়নি। ব্রিটিশ ভারতের মোট জনসংখ্যার মাত্র ১৪ শতাংশ মানুষ ভোটদানের অধিকার পেয়েছিল। 

নির্বাচিত প্রতিনিধিদের সীমাবদ্ধ ক্ষমতাঃ গভর্নর-জেনারেলের হাতে অতিরিক্ত ক্ষমতা থাকার ফলে আইনসভার নির্বাচিত প্রতিনিধিদের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ হয়ে পড়েছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের যোগদান স্বেচ্ছাধীন হওয়াঃ প্রস্তাবিত ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্রে যোগদানের বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে দেশীয় রাজ্যগুলির রাজন্যবর্গের ইচ্ছার ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ঐতিহাসিক রজনী পাম দত্ত তাঁর 'ইন্ডিয়া টুডে' গ্রন্থে বলেছেন, "প্রস্তাবিত ভারতীয় যুক্তরাষ্ট্র ছিল একটি সম্পূর্ণ ভ্রান্ত নামকরণ।" তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র গঠিত হলে মুসলিমরা কেন্দ্রে সংখ্যলঘু হয়ে যাবে বলে তাঁরা যুক্তরাষ্ট্র গঠনের বিরোধী ছিলেন।

স্বায়ত্বশাসনের নামে প্রতারণাঃ এই আইনের দ্বারা ভারতবাসীকে প্রকৃত স্বায়ত্তশাসনের অধিকার দেওয়া হয়নি। কেন্দ্রে গভর্নর-জেনারেল ও প্রদেশে গভর্নরের অসীম ক্ষমতা স্বায়ত্তশাসনকে প্রহসনে পরিণত করেছিল। 

সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয়ঃ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের জন্য পৃথক নির্বাচনের ব্যবস্থা করে সাম্প্রদায়িকতাকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়। এরূপ বিভিন্ন ত্রুটিবিচ্যুতির জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নেতৃবৃন্দ এই আইনের সমালোচনা করে। জাতীয় কংগ্রেস এই আইনকে 'সম্পূর্ণ হতাশাজনক' (totally disappointing) বলে অভিহিত করে। কংগ্রেস নেতা জওহরলাল নেহরু একে দাসত্বের এক নতুন দলিল' (a new charter of slavery) বলে অভিহিত করেন। মুসলিম লিগও এই আইনকে 'গণতন্ত্র ও স্বাধীনতা ধ্বংসকারী' বলে অভিহিত করে। জিন্না বলেন, “এই আইনটি ছিল সম্পূর্ণ পচনশীল, মূলত নিকৃষ্ট এবং সম্পূর্ণরূপে অগ্রহণযোগ্য। "" ইংল্যান্ডের শ্রমিক দলের নেতা এটলিও এই আইনের নিন্দা করে বলেন, “কংগ্রেসকে শাসন ক্ষমতা থেকে দূরে রাখার উদ্দেশ্যেই এই আইন তৈরি করা হয়েছে।"

১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের গুরুত্বঃ-

সমালোচনা সত্ত্বেও ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের কিছু গুরুত্ব অবশ্যই ছিল। এর গুরুত্বের দিকগুলি হল—

যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসনের ভিত্তি রচনা: এই আইন ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসনব্যবস্থার ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করে।

দায়িত্বশীল শাসনব্যবস্থার প্রবর্তন: এর মাধ্যমে ভারতে দায়িত্বশীল শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়।

স্বাধীন ভারতের সংবিধানের ভিত্তি হয়ে ওঠা: স্বাধীন ভারতের সংবিধানের কাঠামোটি ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের ওপর ভিত্তি করেই গড়ে ওঠে।

প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের প্রবর্তন: এই আইনের মাধ্যমে প্রদেশগুলি যেটুকু স্বায়ত্তশাসনের অধিকার পেয়েছিল, জিন্না ও মুসলিম লিগ তার প্রশংসা করে।


আশাকরি, দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ঃ ঔপনিবেশিক ভারতের শাসন (West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023) থেকে '1935 খ্রিস্টাব্দের ভারত শাসন আইনের প্রেক্ষাপট শর্তাবলী এবং গুরুত্ব আলোচনা করো' সম্পর্কে যে নোট দেওয়া হয়েছে, তা তোমাদের কাজে আসবে।।

Tags : 

Class 12 history notes | hs history suggestion | wb class 12 history question answer and suggestion 2023 | দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রশ্ন উওর এবং সাজেশন | দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস পঞ্চম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | ঔপনিবেশিক ভারতের শাসন অধ্যায়ের প্রশ্ন উওর | wb class 12 History question answer  | hs History question answer 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top