WB Class 12 Political Science -আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি বা ক্ষমতার উপাদানগুলি আলোচনা করো। বা, জাতীয় ক্ষমতার মূল উপাদান গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো।

0

 

জাতীয় ক্ষমতার মূল উপাদান গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো। || WBBSE Class 12 Political Science Question Answer & Suggestion 2023 In Bengali Chapter 1
দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায়ের প্রশ্ন উওর


আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি বা ক্ষমতার উপাদানগুলি আলোচনা করো। বা, জাতীয় ক্ষমতার মূল উপাদান গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো। 

ভূমিকাঃ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পাঠ করার অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য হলো জাতীয় শক্তি বা ক্ষমতার বিচার বিশ্লেষণ করা। পামার, পারকিন্স হার্টম্যান ও ফ্রাঙ্কেল প্রমুখ একটি রাষ্ট্রের জাতীয় শক্তি বা ক্ষমতার উপাদান গুলিকে মূলত ছয় থেকে সাত ভাগে ভাগ করেছেন। একটি রাষ্ট্রের শক্তি বা ক্ষমতার ক্ষেত্রে প্রধান উপাদান গুলির মধ্যে সেই রাষ্ট্রের ভৌগলিক উপাদান, জনসংখ্যা,প্রাকৃতিক সম্পদ, অর্থনৈতিক সামর্থ্য, সামরিক ব্যবস্থা, সরকারের প্রকৃতি জাতীয় চরিত্র বা জাতীয় বৈশিষ্ট্য ও আত্মবিশ্বাস, কূটনীতি ইত্যাদি উপাদানগুলি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।।

জাতীয় শক্তি বা রাষ্ট্রের ক্ষমতা বা শক্তির ক্ষেত্রে ভৌগলিক উপাদানঃ 

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশারদ মর্গেনথাও বলেছেন 'ভৌগলিক উপাদান হলো এমন একটি উপাদান যার উপরে কোনো জাতীয় শক্তি নির্ভরশীল'. প্রতিটি রাষ্ট্রের শক্তি বা ক্ষমতার ক্ষেত্রে ভৌগলিক উপাদান যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। ভৌগলিক উপাদান এর মধ্যে রয়েছে চারটি উপাদান। যথা- রাষ্ট্রের অবস্থান, রাষ্ট্রের আয়তন,  ভূপ্রকৃতি এবং জলবায়ু।

ভৌগলিক অবস্থানঃ অনুকূল ভৌগলিক অবস্থান একটি রাষ্ট্রকে বিভিন্ন দিক থেকে শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে সাহায্য করে। একটি রাষ্ট্রের চারিদিকে যদি সমুদ্র থাকে বা জলরাশি থাকে তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেই রাষ্ট্রকে আক্রমণ করা মোটেও সহজ হবে না। এবং সে রাষ্ট্রটি সাধারণভাবেই নৌ শক্তির দিক থেকে শক্তিশালী হবে। ঠিক একইভাবে যদি একটি রাষ্ট্র পাহাড়-পর্বতে ঘেরা থাকে তাহলে সে রাষ্ট্রটিও পাহাড় পর্বতের উপর ভিত্তি করেউ সেটি নিজেকে অন্য ভাবে শক্তিশালী করে তুলবে। 

রাষ্ট্রের আয়তনঃ একটি রাষ্ট্রের নিজেকে শক্তিশালী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে গেলে সেই রাষ্ট্রের ভৌগোলিক আয়তন সেক্ষেত্রে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হয়ে পড়ে। কারণ একটি রাষ্ট্রের ভৌগলিক আয়তন যত বেশি হবে, সেখানে শিল্পের প্রসার,কৃষি জমির আয়তন বৃদ্ধি, বনজ সম্পদ, প্রাকৃতিক সম্পদ, খনিজ সম্পদের  পরিমাণ ততো বেশি হবে।

জলবায়ুঃ এক রাষ্ট্রের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার ক্ষেত্রে বা একটি রাষ্ট্রের জনসংখ্যা স্বাভাবিক থাকার ক্ষেত্রে সেই রাষ্ট্রের জলবায়ু যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। কারণ জলবায়ুর মানুষের বসবাসের উপযোগী না হলে,তাদের শিল্প,বাণিজ্য কৃষি ইত্যাদির ক্ষেত্রে সুবিধাজনক না হলে সেই রাষ্ট্র কখনোই উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারবে না। এবং এর ফলে সেই রাষ্ট্র কখনোই একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র একটি শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত হতে পারবে না।।

ভূপ্রকৃতিঃ এক রাষ্ট্রের ব্যবসা-বাণিজ্য কৃষি-শিল্প যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে সেই রাষ্ট্রের ভূপ্রকৃতি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। একটি রাষ্ট্রের ভূপ্রকৃতি যদি পাহাড়, পর্বত,  মরুভূমি, ঘন অরণ্য, নদী, সমূদ্রে ঘেরা থাকে, তাহলে স্বাভাবিকভাবেই সেই রাষ্ট্রটি অন্যান্য রাষ্ট্রের তুলনায় পিছিয়ে পড়ে।।

একটি রাষ্ট্রের জাতীয় ক্ষমতা বা শক্তির ক্ষেত্রে সেই রাষ্ট্রের জনসংখ্যাঃ

একটি রাষ্ট্রের জাতীয় শক্তি বা ক্ষমতার ক্ষেত্রে সেই রাষ্ট্রের জনসংখ্যা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে থাকে। কারণ একটি রাষ্ট্রের জনসংখ্যা তত বেশি হবে, সেই রাষ্ট্রকে আক্রমণ করা অথবা সেই রাষ্ট্রকে আক্রমণ করে থাকে প্রধানত করে রাখা অন্যান্য রাষ্ট্রের পক্ষে ততোই কঠিন হয়ে পড়বে। রাষ্ট্রের ক্ষেত্রে শক্তির ক্ষেত্রে জনসংখ্যা যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি গুরুত্বপূর্ণ সেই রাষ্ট্রের জনগণের মধ্যে পারস্পরিক ভালো সম্পর্ক, জাতীয়তাবোধ,দেশ প্রেম, সঠিক শিক্ষা,  আধুনিক মানসিকতা,জাতীয় ঐক্য ও সংহতি  ইত্যাদিও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

জাতীয় শক্তি বা ক্ষমতার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রের প্রাকৃতিক সম্পদঃ 

রাষ্ট্রের প্রাকৃতিক সম্পদ বলতে প্রধানত বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের বনজ সম্পদ এবং বিভিন্ন ধরনের খনিজ সম্পদের শক্তিকেই বোঝানো হয়। বর্তমানে বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রধান প্রাকৃতিক সম্পদ গুলির মধ্যে প্রধান হলো খনিজ তেল,  ইউরোনিয়াম, প্লুটোনিয়াম প্রভৃতি। যে সব রাষ্ট্রের অন্তরে সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদ গুলি যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে,  সেই রাষ্ট্রগুলির স্বাভাবিকভাবেই অন্যান্য রাষ্ট্রের তুলনায় শক্তিশালী।  কারণ বর্তমানে সকল রাষ্ট্রের কাছে সমস্ত প্রাকৃতিক সম্পদ গুলো যথেষ্ট পরিমানে রয়েছে, তাদের থেকে যখন এই সমস্ত সম্পদ অন্য রাষ্ট্র আমদানি করে থাকে, তখন সেই রাষ্ট্রগুলি অন্যান্য রাষ্ট্রের ওপর বিভিন্ন ধরনের পররাষ্ট্রনীতির চাপিয় দেয় এবং এর ফলে যেই সমস্ত রাষ্ট্রগুলি বিভিন্ন উপাদান আমদানি করে থাকে, তাদের আমদানিকারী রাষ্ট্রের বিভিন্ন শর্ত গুলি মেনে চলতে হয় এবং এভাবেই তারা ক্ষমতার দিক থেকে অনেক পিছিয়ে পড়ে।।

জাতীয় ক্ষমতা ও শক্তির ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সামর্থ্যঃ 

অর্থনৈতিক দিক থেকে শক্তিশালী একটি রাষ্ট্র কখনোই যুদ্ধের ক্ষেত্রে ভয় পায় না। কারণ যুদ্ধে যেই পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হবে, সেই ক্ষয়ক্ষতির অনেকটাক মিটিয়ে নেওয়ার মতো ক্ষমতা তার থাকে। যেই রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা যতো মজবুত হবে, সেই রাষ্ট্রটি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য,শিল্প, সংস্কৃতি,কৃষি,শিক্ষা, প্রযুক্তি বিদ্যা, সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করা, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন ইত্যাদি ক্ষেত্রে ততো বেশি অগ্রসর হবে। এবং এই সমস্ত দিকে অগ্রসর হওয়ার ফলে সেই রাষ্ট্রটি তত বেশি উন্নত হয়ে উঠবে এবং এভাবেই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সেই রাষ্ট্রটি একটি শক্তিশালী রাষ্ট্রের পরিণত হয়। কিন্তু যেই রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা শক্তিশালী নয়, সেও রাষ্ট্রটি কখনোই আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে পারবে না।।

জাতীয় শক্তি বা ক্ষমতার ক্ষেত্রে সামরিক ব্যবস্থাঃ 

বর্তমানে একটি রাষ্ট্রের যদি খুব শক্তিশালী সামরিক বাহিনীর না থাকে, তাহলে সেই রাষ্ট্রটির আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে গণ্য হয় না। কারণ একটি রাষ্ট্রের যদি শক্তিশালী নৌবাহিনী, আকাশ বাহিনী এবং স্থলসেনা না থাকে, তাহলে সেই রাষ্ট্রটি কখনোই নিজের অভ্যন্তরীণ শান্তি রক্ষা এবং অন্যান্য রাষ্ট্রের আক্রমণ থেকে আত্মরক্ষা করতে সমর্থ হবে না। তিন প্রকার সেনাবাহিনীর সঙ্গে একটি রাষ্ট্রের থাকা চাই অত্যাধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র, মারণাস্ত্র এবং পারমাণবিক বোমা।।আধুনিক বিশ্বে পারমাণবিক অস্ত্রে সজ্জিত না হলে একটি রাষ্ট্রের পক্ষে শক্তিশালী বা ক্ষমতাশালী রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করা সম্ভব নয়।

জাতীয় ক্ষমতা বা শক্তির ক্ষেত্রে সরকারের প্রকৃতিঃ 

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক বিশারদ হ্যান্ড জে মর্গেন্থাও এর মতে, একটি উৎকৃষ্ট সরকার ছাড়া পররাষ্ট্রনীতির সার্থক রূপায়ন সম্ভবপর নয়। একটি রাষ্ট্রের শক্তিশালী হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে সেই রাষ্ট্রের সরকারের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একটি রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে কার্যকরী সরকার জনগণের সমর্থনে গঠিত হয় এবং জনগণের পক্ষে বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক কাজ করে সেই সরকার রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ উন্নতি ঘটায়। ফলে রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে কোনো প্রকার গৃহযুদ্ধের অবস্থা সৃষ্টি হয় না এবং সেইসঙ্গে সেই রাষ্ট্রের সর্বপ্রকার উন্নয়ন ঘটার ফলে, সেটি একটি শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়।।

জাতীয় নেতৃত্বঃ

অনেকেই জাতীয় শক্তির অন্যতম উপাদান হিসেবে জাতীয় নেতৃত্বের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তাদের মতে সুযোগ্য,দূরদর্শী ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নেতৃত্ব জাতীয় শক্তির উপাদানের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ  কারণ সুযোগ্য,দূরদর্শী ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নেতৃত্ব জাতীয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে জাতিকে মর্যাদামন্ডিত ও শক্তিশালী করে তুলতে পারে। নেতৃত্ব দূরদর্শী ও সুদক্ষ হলে দেশের ভৌগলিক অবস্থান আয়তন,জনসংখ্যা,প্রাকৃতিক সম্পদ, অর্থনৈতিক সামর্থ, সামরিক শক্তি ইত্যাদি বিচার বিবেচনা করে নিজের সামর্থের ভিত্তিতে এমন পররাষ্ট্র নীতি নির্ধারণ করেন যা নিশ্চিত সাফল্য লাভ করে ম এবং এভাবেই একটি শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত হয়। 

জাতীয় ক্ষমতা বা শক্তির ক্ষেত্রে কূটনীতিঃ 

হ্যান্স মরগেনথাউ জাতীয় শক্তির উপাদানগুলির মধ্যে প্রকৃতিগতভাবে ‘অস্থায়ী’ ('unstable') হলেও সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে 'কূটনীতির উৎকর্ষ' ('quality of diplomacy)-কে চিহ্নিত করেছেন। একটি দেশের সরকার যে-পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণ করে, তার বাস্তবায়নের দায়িত্ব অর্পিত হয় কূটনীতিবিদদের ওপর। শান্তির সময়ে একটি জাতির পররাষ্ট্রবিষয়ক আচরণের ওপর তার জাতীয় শক্তির হ্রাসবৃদ্ধি যথেষ্ট পরিমাণে নির্ভরশীল। বলা বাহুল্য, এই বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করে সংশ্লিষ্ট দেশের প্রতিনিধি হিসেবে বিদেশে অবস্থানকারী রাষ্ট্রদূতদের ওপর। যে কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে নিজেদের দেশের সম্পর্কের বন্ধন সুদৃঢ়করণ; বিদেশে নিজ দেশের সরকারের গৃহীত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নীতির যথাযথ ব্যাখ্যা প্রদান এবং সে বিষয়ে জনমত গঠন, বিদেশি রাষ্ট্রের সঙ্গে প্রতিরক্ষা, কারিগরি, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক প্রভৃতি ক্ষেত্রে আদানপ্রদান বৃদ্ধির ব্যাপারে উদ্যোগী ভূমিকা পালন ও প্রয়োজনীয় চুক্তি সম্পাদনের জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ; পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য ও উপায় (ends and means)- এর মধ্যে সমন্বয়সাধন প্রভৃতির মতো গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলি তাঁরাই সম্পাদন করেন। জাতীয় সরকারের দুর্বলতা পূরণের ক্ষেত্রে সুদক্ষ কূটনীতিবিদরা থেষ্ট ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে পারেন। এমনকি, স্বদেশের প্রতি বৈরীভাবাপন্ন কোনো রাষ্ট্রের মনোভাব রিবর্তনের মাধ্যমে দুটি দেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও কূটনীতিবিদদের বিশেষ ভূমিকা পালন ভরতে দেখা যায়। এইসব কারণে মর্গেনথাউ কূটনীতিকে 'জাতীয় শক্তির মস্তিষ্ক’ (“The brain of national power) বং পামার ও পারকিস কূটনীতিবিদদের নিজ নিজ দেশের ‘চক্ষু ও কর্ণ’ বলে চিহ্নিত করেছেন।


আশাকরি, আজকের এই ব্লগে আমরা দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিবর্তন এবং কয়েকটি মৌলিক ধারণা অধ্যায়ের ( WBBSE Class 12 Political Science Question Answer Chapter 1 In Bengali ) যে 'আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি বা ক্ষমতার উপাদানগুলি আলোচনা করো। বা, জাতীয় ক্ষমতার মূল উপাদান গুলি সম্পর্কে আলোচনা করো।' এর উওর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করেছি, তা তোমাদের পরিক্ষায় আসতে পারে বা কাজে লাগবে।।


Tags : 

দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | উচ্চমাধ্যমিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় বড় প্রশ্ন উওর | দ্বাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রথম অধ্যায় আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিবর্তন এবং কয়েকটি মৌলিক ধারণা অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | wb class 12 political science question answer  | wb class xii political science question answer | hs political science  question answer & notes in Bengali | wbbse class 12 political science chapter 1 question answer in Bengali 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top