জাতীয় জনসমাজ কাকে বলে? জাতীয় জনসমাজের উৎপত্তির উপাদানসমূহ সম্পর্কে আলোচনা || একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর

0

 

জাতীয় জনসমাজ কাকে বলে? জাতীয় জনসমাজের উৎপত্তির উপাদানসমূহ সম্পর্কে আলোচনা || একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর
একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উত্তর 2023

আজকের এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আমরা একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় জাতি, জাতীয়তাবাদ ও আন্তর্জাতিকতা ( WBBSE Class 11 Political Science Question Answer Chapter 3 In Bengali) থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বা বিষয় 'জাতীয় জনসমাজ কাকে বলে? জাতীয় জনসমাজের উৎপত্তির উপাদানসমূহ সম্পর্কে আলোচনা করো' এর উওর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো। 

জাতীয় জনসমাজ কাকে বলে? জাতীয় জনসমাজের উৎপত্তির উপাদানসমূহ সম্পর্কে আলোচনা করো

জাতীয় জনসমাজ কাকে বলে? 

উওরঃ- অধ্যাপক ল্যাস্কিক্র অনুসরণ করে বলা যেতে পারে যে, জাতীয় জনসমাজের সংজ্ঞা নির্দেশ করা সম্ভব নয়। কারণ কোনো একটি পরিমাপযোগ্য উপাদানের ভিত্তিতে তাকে চিহ্নিত করা যায় না। জনসমাজ বলতে নির্দিষ্ট ভূখন্ডে বসবাসকারী এমন এক জনসমষ্টিকে,বোঝায় যাদের মধ্যে উদ্ভবগত,ভাষাগত,ধর্মগত সংস্কৃতিগত,সাহিত্যগত, আচরণগত এবং অধিকার গত ঐক্য লক্ষ করা যায়।  কিন্তু অপর দিকে খুব সাধারণ অর্থে জাতীয় জনসমাজ বলতে কোনো নির্দিষ্ট ভূখন্ড বসবাসকারী এমন একটি জনসমষ্টিকে বোঝায় যাদের মধ্যে বংশগত, ধর্মগত,ভাষাগত, কৃষ্টিগত ক্ষেত্রের সঙ্গে সঙ্গে তাদের মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার বিকাশও লক্ষ্য করা যায়,তখন তাকে জাতীয় জনসমাজ বলে।।

জাতীয় জনসমাজের উৎপত্তির উপাদানসমূহঃ- 

মূলত যে সমস্ত উপাদান কোনো একটি  জনসমাজকে একটি ঐক্যবদ্ধ জাতীয় জনসমাজের পরিণত করে, সেই উপাদান গুলিকে বলা হয় জাতীয় জনসমাজের উপাদান। জাতীয় জনসমাজের উপাদান গুলি আবার জাতি গঠনে সহায়তা করে। জাতীয় জনসমাজের উপাদান গুলি প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা হয় যথা বাহ্যিক উপাদান এবং ভাবগত উপাদান। জাতীয় জনসমাজের বাহ্যিক উপাদান বলতে বংশ,ভাষা, রাষ্ট্রীয় সংগঠন এবং অর্থনৈতিক স্বার্থকে বোঝায়। এবং অন্যদিকে জাতীয় জনসমাজের ভাবগত উপাদান বলতে জাতীয় জনসমাজের জনগণের এক ভবগত সম্পর্ককে বোঝায়।।

জাতীয় জনসমাজের উপাদান হিসেবে ভৌগলিক ঐক্যঃ- 

জাতীয় জনসমাজ গঠন এর একটি প্রধান উপাদান হলো ভৌগলিক ঐক্য। কোনো একটি নির্দিষ্ট ভূখন্ডে দীর্ঘসময় ধরে পাশাপাশি বসবাস করার ফলে সেই জনসমষ্টির মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এবং তাদের মধ্যে একটি সম্পর্ক স্থাপন হয় যার মাধ্যমে তারা একে অপরকে নিজের সুখ-দুঃখের ভাগীদার বলে ভাবতে শুরু করে। দীর্ঘকাল ধরে পাশাপাশি বসবাস করায় তাদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের সম্পর্ক গড়ে ওঠে এবং তারা যেখানে বাস করছে,সেই বাসভূমিকে তারা নিজেদের জন্মভূমি এবং পূণ্যভূমি বলে ভাবতে শুরু করে। এর ফলে তাদের মধ্যে জাগরিত হয় দেশপ্রেম। এবং সেই দেশপ্রেমের মাধ্যমেই আস্তে আস্তে তারা একটি জনসমাজ থেকে জাতীয় জনসমাজে পরিনত হয়।। তবে নির্দিষ্ট ভৌগলিক উপাদান না থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই ঐক্যবদ্ধ তৈরি হতে পারে।। যেমন 1948 সালের ইজরায়েল সৃষ্টি হওয়ার পর ইহুদিদের স্থায়ীভাবে বসবাস করার জন্য কোন ভূখণ্ড না থাকলেও তাদের মধ্যে ঐক্যের কোন অভাব ছিল না।

বংশগত ঐক্যঃ-

বংশগত ঐক্যকে অনেকে জাতীয় জনসমাজ গঠনের অপরিহার্য উপাদান বলে মনে করেন কারণ যখন কোন একটি জনসমাজের অন্তর্গত প্রায় প্রতিটি ব্যক্তি একই বংশের অন্তর্গত হবে তখন তাদের মধ্যে আগে থেকেই একটি একটি ও একটি সম্পর্ক স্থাপন করা থাকে যেহেতু তারা প্রত্যেকেই একই রক্তের বন্ধনে আবদ্ধ থাকে সেখানে তাদের মধ্যে একটি মজবুত একাত্ম বোধ গড়ে ওঠে এবং রক্তের সম্পর্ক সেই জনসমাজের প্রত্যেকের মধ্যে স্বজনপ্রীতি এনে দেয় যার ফলে তারা প্রত্যেকে একে অপরকে নিজের সুখ-দুঃখের ভাগীদার বলে ভাবতে শুরু করে এবং নিজের জন্মভুমিকে পূণ্যভূমি বলে ভাবতে শেখায়। কিন্তু বর্তমানে কোনো জাতি রক্তের মধ্যে বিশুদ্ধতা নেই।প্রত্যেক জাতির রক্তের মধ্যেই কোনো না কোনো অন্য জাতির রক্তে মিশে গেছে। তাই বর্তমানে শুধুমাত্র বংশগত ঐক্য জাতীয় জনসমাজ গঠনের অন্যতম উপাদান হতে পারে না।।

ভাষাগত ঐক্যঃ-

যেকোনো জনসমাজের মধ্যে ভাষাগত ঐক্য লক্ষ্য করা যায় এবং সেই জনসমাজ পরবর্তীতে জাতীয় জনসমাজের পরিনত হয়। ভাষা হল জনসমাজ বা জাতীয় জনসমাজের প্রত্যেক ব্যক্তির মধ্যে ভাবের আদান প্রদানের একটি মাধ্যম। কোন একটি জনসমাজের প্রত্যেক ব্যক্তি যখন সঠিকভাবে নিজেদের ভাবের আদান-প্রদান করতে পারে তখনই তাদের মধ্যে একাত্ম বোধ গড়ে ওঠে। ভাষা জাতীয় সাহিত্য, কৃষ্টি ও ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক হয়ে দাঁড়ায়। জার্মান দার্শনিক ফিক্‌টের মতে, ভাষাই হল জাতীয় ঐক্য ও সংহতি সৃষ্টির অন্যতম প্রধান উপাদান। রামসে ম্যুর (Ramsay Muir) জাতীয় জনসমাজ গঠনের ক্ষেত্রে বংশগত ঐক্য অপেক্ষা ভাষাগত ঐক্যের গুরুত্ব অনেক বেশি বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন।

কিন্তু ভাষাগত ঐক্যকে জাতীয় জনসমাজ গঠনের অপরিহার্য উপাদান বলে মনে করার কোনো সংগত কারণ নেই। কারণ, বিভিন্ন ভাষাভাষী মানুষকে নিয়েও একটি জাতীয় জনসমাজ গঠিত হতে পারে। এইভাবে প্রায় ৮৪৫টি ভাষায় কথা বললেও ভারতের জনগণ নিজেদের 'ভারতবাসী' বলেই পরিচয় দেয়।

জাতীয় জনসমাজ গঠনের ক্ষেত্রে ধর্মীয় ঐক্যঃ- 

প্রাচীনকালে কোনো সমাজের মধ্যে ঐক্য স্থাপনের ক্ষেত্রে ধর্ম বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ছিল। যখন কোনো একটি জনসমাজের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিবাদ,বিশৃঙ্খলা,অশান্তি সৃষ্টি হতো, তখন তাদের ধর্মের মাধ্যমে একটি সম্পর্কের বন্ধনে আবদ্ধ করে রাখা হতো। যার ফলে তাদের মধ্যে একপ্রকার ঐক্য স্থাপন হতে দেখা যেত। প্রাচীন কালের মতো বর্তমানেও জাতি গঠনের অন্যতম উপাদান হলো ধর্ম। যখন একটি জাতীয় জনসমাজের প্রত্যেকের ধর্ম এক হবে তখন তাদের মধ্যে এক অদ্ভুত সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সবাই একই ধর্মের হওয়ার কারণে তাদের মধ্যে প্রত্যেকেই একে অপরের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে। এবং সেই সম্পর্কের মাধ্যমে তাদের মধ্যে ঐক্য স্থাপিত হয়। যেখানে ধর্মগত পার্থক্য প্রবল সেখানে জাতিগত ঐক্য স্বল্পস্থায়ী হতে বাধ্য। ধর্মের ভিন্নতার জন্য বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভাজন সৃষ্টি হতে দেখা যায়। যেমন ধর্মের কারণের জন্যই 1947 খ্রিস্টাব্দে ভারত বিভাজন হয়ে পাকিস্তান রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়েছিল।

কিন্তু ধর্মগত ঐক্যকে জাতীয় জনসমাজ গঠনের একান্ত অপরিহার্য উপাদান বলে মনে করার কোনো সংগত কারণ নেই। ধর্মগত বিভিন্নতা জাতীয় ঐক্যকে ধ্বংস করে—বর্তমানে এরূপ সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া কষ্টকর। ভারতে গোর্খারা কিংবা শিখরা অভিন্ন হিন্দু ধর্মাবলম্বী হলেও তাদের একটি অংশ পৃথক রাষ্ট্র গঠনের জন্য আন্দোলনের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য ও সংহতি-বিরোধী কাজে আত্মনিয়োগ করেছে। অপরদিকে, মুসলমানরা পৃথক ধর্মাবলম্বী হলেও তারা ভারতকে হিন্দুদের থেকে কম ভালোবাসে না। তাই হায়েস মন্তব্য করেছেন যে, ধর্মীয় বিশ্বাস কিংবা ধর্মীয় আচার-আচরণের বিভিন্নতা সত্ত্বেও অধিকাংশ আধুনিক সমাজ উন্নতি লাভ করতে সমর্থ হয়েছে। তা ছাড়া, ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি অনুসরণ করা সত্ত্বেও আধুনিক জাতীয় রাষ্ট্রগুলির জনসাধারণের মধ্যে জাতীয়তাবাদের অভাব পরিলক্ষিত হয় না।

রাষ্ট্রীয় সংগঠন বা একই সরকারের গুরুত্বঃ- 

যখন কোন একটি জনসমাজ একই রাষ্ট্রীয় সংগঠন বা একই সরকারের অধীনে সুদীর্ঘকাল বসবাস করে তখন তাদের মধ্যে স্বাভাবিকভাবেই একত্ববাদের সৃষ্টি হয় কারণ জাতীয় জনসমাজ হলো এমন একটি গোষ্ঠী যার প্রত্যেকটি সদস্যই একই আইনের অধীনে থাকতে চায় অনেকে এর মাধ্যমে তাদের প্রত্যেকের উন্নতি সম্ভব এবং জাতীয় জনসমাজের একটি মূল বৈশিষ্ট্য হলো সে জনসমাজের প্রত্যেকে একে অপরের সমান অধিকার চায়। এর ফলে জাতীয় জনসমাজের প্রত্যেকেই এমন একটি সরকার এর অধীনে থাকতে চায় যা তাদের উন্নতি করবে। মূলত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আকাঙ্খাই একটি জনসমাজকে জাতীয় জনসমাজের পরিণত করে।। রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পূর্বে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী ইহুদিদের সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের অধীনে থাকতে হয়েছিল। কিন্তু এইভাবে থাকলেও তাদের জাতীয় জনসমাজ হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করার আকাঙ্ক্ষা লুপ্ত হয়ে যায়নি।

অর্থনৈতিক স্বার্থের বন্ধনঃ-

জাতীয় জনসমাজ গঠনের অন্যতম উপাদান হলো অর্থনৈতিক স্বার্থের বন্ধন। যদি কোনো জনসমাজের অর্থনৈতিক স্বার্থ এক এবং অভিন্ন না হয় তাহলে সেই জাতির জাতীয় জনসমাজের পরিণত হওয়া সম্ভব নয়। কারণ তাদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। ইংরেজ ও আমেরিকানদের মধ্যে অর্থনৈতিক স্বার্থের বন্ধন না থাকায় তারা স্বতন্ত্র জাতি হিসেবে আত্মপ্রতিষ্ঠা করেছিল ম অন্যদিকে জর্জিয়ানরা একি ভূখণ্ডে বসবাস করত এবং তাদের মধ্যে ভাষাগত ঐক্য থাকার পরেও তাদের মধ্যে অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষা হয়নি বলে তারা একটি অখন্ড জাতি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়নি।।

কিন্তু অর্থনৈতিক স্বার্থের বন্ধন সর্বক্ষেত্রে যে জাতীয় জনসমাজ গঠন করে, একথা বলা যায় না। 

[a] একটি পুঁজিবাদী রাষ্ট্রে অর্থনৈতিক সমস্বার্থের বন্ধনে শ্রমিকরা আবদ্ধ হলেও তারা নিজেদের একটি পৃথক জাতি হিসেবে মনে করে না। বরং, যেখানে শ্রমিকশ্রেণি একটি শক্তিশালী বিপ্লবী রাজনৈতিক মতাদর্শে বিশ্বাসী, সেখানে তারা বুর্জোয়া রাষ্ট্রযন্ত্রের ধ্বংসসাধনের মাধ্যমে শ্রমিকশ্রেণির একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠার কাজে আত্মনিয়োগ করে। 

[b] তা ছাড়া, অর্থনৈতিক সমস্বার্থের বন্ধনে আবদ্ধ বিভিন্ন রাষ্ট্র তাদের সার্বভৌমিকতা কিংবা জাতিসত্তা বিসর্জন না-দিয়েও একটি অর্থনৈতিক জোট গঠন করতে পারে। উদাহরণ হিসেবে ইউরোপীয় কমন মার্কেট’ কিংবা ‘জি-সেভেন' প্রতিষ্ঠার কথা উল্লেখ করা যায়।

জাতীয় জনসমাজের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে ভাবগত উপাদানঃ-

জাতীয় জনসমাজ গঠনের অন্যতম একটি উপাদান হলো ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে উপাদান বলতে বোঝায় সুদীর্ঘকাল ধরে একই ভূখণ্ডে বসবাস করার ফলে জনসাধারণের মধ্যে যে সমস্ত ঐতিহ্য ঐক্য গড়ে ওঠে তাকে বলে ভাবগত উপাদান। ভাবগত ধারণা দুটি বিষয়ের উপর নির্ভরশীল। অতীতের স্মৃতি এবং ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখা আকাঙ্ক্ষা। একই জনসমাজের অন্তর্ভুক্ত লোকেরা যখন সুখ-দুঃখ, মান-অপমান প্রভৃতির ক্ষেত্রে প্রত্যেকেই একে অপরকে সমান অংশীদার বলে মনে করে তখন তাদের মধ্যে একটি সম্পর্ক স্থাপন হয় যা জাতীয় জনসমাজের সৃষ্টি হয়। তাই বলা যায় জাতীয় জনসমাজ গঠনের ক্ষেত্রে ভাবগত ধারণা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।।

উপসংহারঃ- 

পরিশেষে বলা যায় জাতীয় জনসমাজ গঠনের ক্ষেত্রে কোনো একটি মাত্র উপাদান কার্যকরী নয়। জাতীয় জনসমাজ গঠনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন উপাদান কার্যকরী। কিন্তু এক্ষেত্রে বংশ,ভাষা এবং ধর্ম অপেক্ষা রাজনৈতিক সংগঠন এবং অর্থনৈতিক উপাদানকে জাতীয় জনসমাজ গঠনের উপাদান বলে মনে করা হয় এবং সেইসঙ্গে জাতীয় জনসমাজ গঠনের ক্ষেত্রে ভাবগত ঐক্যও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।


আশাকরি, আজকের এই ব্লগে একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় জাতি, জাতীয়তাবাদ ও আন্তর্জাতিকতা ( WBBSE Class 11 Political Science Question Answer Chapter 3 In Bengali )  থেকে যে 'জাতীয় জনসমাজ কাকে বলে? জাতীয় জনসমাজের উৎপত্তির উপাদানসমূহ সম্পর্কে আলোচনা' সম্পর্কে যে নোট শেয়ার করা হয়েছে, তা তোমাদের কাজে লাগবে।।

Tags : 

একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বড় প্রশ্ন উত্তর | ক্লাস 11 রাষ্ট্রবিজ্ঞান প্রশ্ন উওর | একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায় জাতি, জাতীয়তাবাদ ও আন্তর্জাতিকতা অধ্যায়র প্রশ্ন উত্তর | একাদশ শ্রেণির রাষ্ট্রবিজ্ঞান তৃতীয় অধ্যায়ের প্রশ্ন উত্তর | wb class 11 political science question answer  | wb class xi political science question answer | wb class 11 political science  question answer & notes in Bengali | wbbse class 11 political science chapter 3 question answer in Bengali 

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top