সমাস কাকে বলে? সমাস কত প্রকার এবং কী কী? || মাধ্যমিক বাংলা সমাসের প্রশ্ন উত্তর

0

 

সমাস কাকে বলে? সমাস কত প্রকার এবং কী কী? || মাধ্যমিক বাংলা সমাসের প্রশ্ন উত্তর
সমাস কাকে বলে? সমাস কত প্রকার এবং কী কী?


এর আগের পোস্টে আমরা সমাস নিয়ে অনেক কিছুই আলোচনা করেছিলাম। আজকের এই ব্লগের মাধ্যমে আমরা মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ অথবা দশম শ্রেণীর বাংলা ব্যাকরণ বহুব্রীহি সমাস থেকে অব্যয়ীভাব সমাস পর্যন্ত আলোচনা করবো। 

সমাস কাকে বলে? সমাস কত প্রকার এবং কী কী? || মাধ্যমিক বাংলা সমাসের প্রশ্ন উত্তর

সমাস মানে সংক্ষেপ, মিলন, একাধিক পদের একপদীকরণ। অর্থসম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের এক সঙ্গে যুক্ত হয়ে একটি নতুন শব্দ গঠনের প্রক্রিয়াকে সমাস বলে। 

যেমন দেশের সেবা দেশসেবা, বই ও পুস্তক – বইপুস্তক, নেই পরোয়া যার বেপরোয়া। বাক্যে শব্দের ব্যবহার সংক্ষেপ করার উদ্দেশ্যে সমাসের সৃষ্টি। সমাস দ্বারা দুই বা ততোধিক শব্দের সমন্বয়ে নতুন অর্থবোধক পদ সৃষ্টি হয়।

সমাস প্রধানত 6 প্রকারের হয়ে থাকে। যথা- দ্বন্দ্ব,কর্মধারায়, তৎপুরুষ, বহুব্রীহি, দ্বিগু এবং অব্যয়ীভাব। এর আগে আমরা দ্বন্দ্ব,কর্মধারায়, তৎপুরুষ সমাস সম্পর্কে নোট শেয়ার করেছি। যারা দেখতে পারো নি তা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে দেখে নাও। আজকে আমরা বহুব্রীহি, দ্বিগু এবং অব্যয়ীভাব সমাস নিয়ে আলোচনা করবো।

সমাসের প্রথম পর্বের আলোচনা দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করো👇

দ্বন্দ্ব সমাস থেকে তৎপুরুষ সমাস পর্যন্ত সম্পূর্ণ আলোচনা

৪. বহুব্রীহি সমাস কাকে বলে?

উওরঃ যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে। যথা- বহুব্রীহি (ধান) আছে যার বহুব্রীহি। এখানে 'বন্ধু' কিংবা 'ব্রীহি' কোনোটিরই অর্থের প্রাধান্য

নেই, যার বহু ধান আছে এমন লোককে বোঝাচ্ছে।

বহুব্রীহি সমাসে সাধারণত যার, যাতে ইত্যাদি শব্দ ব্যাসবাক্যরূপে ব্যবহৃত হয়। যথা: আয়ত পোচন যার আয়তলোচনা (সত্রী) মহান আত্মা যার মহাত্মা, বহু সর্পিল যার স্বচ্ছসলিলা, নীল বসন যার নীলবসনা, স্থির প্রতিজ্ঞা যার স্থিরপ্রতিজ্ঞ, ধীর বুদ্ধি যার ধীরবুদ্ধি। 'সহ' কিংবা 'সহিত' শব্দের সঙ্গে অন্য পদের বহুব্রীহি সমাস হলে 'সহ' ও 'সহিত' এর স্থলে 'স' হয়। যেমন : বান্ধবসহ বর্তমান সবান্ধব, সহ উপর যার সহোদর সোদর। এরূপ সফল, সফল, সর্প,সলজ্জ, সকল্যাণ ইত্যাদি। 

বহুব্রীহি সমাসে পরপদে মাতৃ, পত্নী, পুত্র, স্ত্রী ইত্যাদি শব্দ থাকলে এ শব্দগুলোর সঙ্গে 'ক' যুক্ত হয়। যেমন নদী মাতা (মাতৃ) যার নদীমাতৃক, বি (বিগত) হয়েছে পত্নী যার বিপত্নীক। এরূপ -সম্ভীক, অপুত্রক ইত্যাদি। বহুব্রীহি সমাসে সমস্ত পনে 'অক্ষি' শব্দের বলে 'অক্ষ' এবং 'নাভি' শব্দ বলে 'নাভ' হয়। যেমন কমলের ন্যায় অক্ষি যার কমলাক্ষ পদ্ম নাতিতে যার পদ্মনাভ । এরূপ ঊর্ণনাভ।

বহুব্রীহি সমাসে পরপদে 'জায়া' শব্দ স্থানে "জানি' হয় এবং পূর্বপদের কিছু পরিবর্তন হয়। যেমন যুবতী জায়া যার যুবজানি (যুবর্তী স্থলে 'যুব' এবং 'জায়া থলে জানি হয়েছে। বহুব্রীহি সমাসে পরপদে চূড়া' শব্দ সমস্ত পদে চূড়' এবং 'কর্ম' শব্দ সমস্ত পদে 'কর্মা' হয়। যেমন চন্দ্ৰ চুড়া যার চন্দ্রচূড়, বিচিত্র কর্ম যার বিচিত্রকর্মা।

বহুব্রীহি সমাসে 'সমান' শব্দের স্থানে 'স' এবং 'সহ' হয়। যেমন সমান কর্মী যে সহকর্মী, সমান বর্ণ যার সমবর্ণ, সমান উপর যাদের সহোদর।

বহুব্রীহি সমাসে পরপদে গদ্য' শব্দ সহানে 'গন্ধি' বা 'দা' হয়। যথা সুগন্ধ যার= সুগন্ধি, পদ্মের ন্যায় গন্ধ যার পরপন্থি, মৎস্যের ন্যায় পথ যার সা

বহুব্রীহি সমাস কত প্রকার এবং কি কি?

উওরঃ- বহুব্রীহি সমাসের প্রকারভেদ

বহুব্রীহি সমাস আট প্রকার। সমানাধিকরণ, ব্যাধিকরণ, ব্যতিহার, মঞ্চ, মধ্যপদলোপী, প্রত্যয়াস্ত, অলুক ও

সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি। 

১. সমানাধিকরণ বহুব্রীহি:- 

পূর্বপদ বিশেষণ ও পরপদ বিশেষ্য হলে সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হয়। যেমন : হত হয়েছে শ্রী যন্ত্র - হতশ্রী, খোশ মেজাজ যার খোশমেজাজ। এরকম হৃতসর্বন্ধ, উচ্চশির, পীতাম্বর, নীলকন্ঠ, জবরদস্তি, সুশীল, সুন্নী, বাবত, কমবত ইত্যাদি।

২. ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি:-

বহুব্রীহি সমাসের পূর্বপদ এবং পরপদ কোনোটিই যদি বিশেষণ না হয়, তবে তাকে বলে ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি। যথা আশীতে (দাঁতে) বিষ যার আশীবিষ কথা সর্বসহ যার কথাসর্বস্ব। পরগন কৃদন্ত বিশেষণ হলেও ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হয়। যেমন: দুই কান কাটা যার দু কানকাটা, বোঁটা খসেছে যার বোঁটাখসা। অনুরূপভাবে ছা-পোষা, পা-চাটা, পাতা-চাটা, পাতাছেঁড়া, ধামাধরা ইত্যাদি।

৩. ব্যতিহার বহুব্রীহি:- 

ক্রিয়ার পারস্পরিক অর্থে ব্যতিহার বহুব্রীহি হয়। এ সমাসে পূর্বপদে 'আ' এবং উত্তরপদে 'ই' যুক্ত হয়। যথা- হাতে হাতে যে যুদ্ধ হাতাহাতি, কানে কানে যে কথা কানাকানি। এমনি ভাবে চুলাচুলি, কাড়াকাড়ি, গালাগালি, দেখাদেখি, কোলাকুলি, লাঠালাঠি, হাসাহাসি, গুঁতাগুঁতি, ঘুষাঘুষি ইত্যাদি।

৪. নঞ্ বহুব্রীহি:-

বিশেষ্য পূর্বপদের আগে নঞ্জ নো অর্থবোধক) অব্যয় যোগ করে বহুব্রীহি সমাস করা হলে তাকে নঞ্জ বহুব্রীহি বলে। নঞ্জ বহুব্রীহি সমাসে সাধিত পদটি বিশেষণ হয়। যেমন: ন (নাই) জ্ঞান যার অজ্ঞান, বে (নাই) হেড যার বেহেড না (নাই) চারা (উপায়) যার মাচার নি (নাই) যার নग, (নয়) জানাযা নাজানা, অজানা ইত্যাদি। এরকম- নাহক, নিরুপায়, নির্ঝঞ্ঝাট, অবুক, অকেজো, বে পরোয়া, বেহুঁশ, অনন্ত, বেতার ইত্যাদি।

৫. মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি:-

বহুব্রীহি সমাসের ব্যাখ্যার জন্য ব্যবহৃত বাক্যাংশের কোনো অংশ যদি সমস্তপদে লোপ পায়, তবে তাকে মধ্যপদলোপী বহুব্রীহি বলে। 

যেমন: বিড়ালের চোখের ন্যায় চোখ যে নারীর বিড়ালচোখী, হাতে খড়ি

দেওয়া হয় যে অনুষ্ঠানে হাতেখড়ি। এমনি ভাবে পায়ে হলুদ, মেনিমুখো ইত্যদি।

6. প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি:-

যে বহুব্রীহি সমাসের সমস্তপদে আ, এ, ও ইত্যাদি প্রতায় যুক্ত হয় তাকে বলা হয় প্রত্যয়ান্ত বহুব্রীহি । যথা- এক দিকে চোখ (দৃষ্টি) যার একচোখা চোখ+আ), ঘরের দিকে মুখ যার ঘরমুখো (মুখ+ত), মিঃ (নেই) খরচ যার নিখরচে (খরচ+এ)। এরকম সোটানা, দোমনা, একগুঁয়ে, অকেজো, একঘরে, দোনলা, দোতলা, উনপাঁজুরে ইত্যাদি।

৭. অলুক বহুব্রীহি:-

যে বহুব্রীহি সমাসে পূর্ব বা পরপদের কোনো পরিবর্তন হয় না, তাকে অলুক বহুব্রীহি বলে। অলুক বহুব্রীহি সমাসে সমস্ত পদটি বিশেষণ হয়। 

যথা: মাথায় পাগড়ি যার মাথায়পাগড়ি, গলায় গামছা যার "গায়গামছা (লোকটি)। এরূপ হাতে ছড়ি, কালে-কলম, গায়ে-পড়া, হাতে বেড়ি, মাথায় ছাতা, মুখে-ভাত, কানে খাটো ইত্যাদি। 

৮. সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি:-

পূর্বপদ সংখ্যাবাচক এবং পরপদ বিশেষ্য হলে এবং সমস্তপদটি বিশেষণ বোঝালে তাকে সংখ্যাবাচক বহুব্রীহি বলা হয়। এ সমাসে সমস্তপদে 'আ', 'ই' বা 'ঈ' যুক্ত হয়। যথা- দশ গজ পরিমাণ যন্ত্র দশগঝি, চৌ চোর) চাল যে ঘরের চৌচালা। এরূপ-চারহাতি, তেপায়া ইত্যাদি। কিন্তু, সে (তিন) তার (যে যন্ত্রের) = সেতার (বিশেষ্য)।

৯. নিপাতনে সিদ্ধ (কোনো নিয়মের অধীনে নয়) বহুব্রীহি দু দিকে অপ যার দ্বীপ, অন্তর্গত অপ যার অন্তরীপ, নরাকারের পশু যে নরপশু, জীবিত থেকেও যে মৃত: জীবনৃত, পণ্ডিত হয়েও যে মূর্ধ পণ্ডিতমূর্খ ইত্যাদি।

৫. দ্বিগু সমাস কাকে বলে?

উওরঃ সমাহার (সমষ্টি) বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে। দ্বিগু সমাসে সমাসনিষ্পন্ন পদটি বিশেষ্য পদ হয়। 

যেমন: তিন কালের সমাহার ত্রিকাল, চৌরাস্তার সমাহার চৌরাস্তা, তিন মাথার সমাহার তেমাথা, শত অব্দের সমাহার শতাব্দী, পঞ্চবটের সমাহার পঞ্চবটী (তিন) পদের সমাহার-ত্রিপদী ইত্যাদি। এরূপ অষ্টধাতু, চতুর্ভূজ, চতুরঙ্গ, ত্রিমোহিনী, তেরনদী, পঞ্চভূত, সাতসমুদ্র ইত্যাদি।

৬. অব্যয়ীভাব সমাস কাকে বলে?

উওরঃ পূর্বপদে অব্যয়যোগে নিষ্পন্ন সমাসে যদি অব্যয়েরই অর্থের প্রাধান্য থাকে, তবে তাকে অব্যয়ীভাব সমাস বলে। অব্যয়ীভাব সমাসে কেবল অব্যয়ের অর্থযোগে ব্যাসবাক্যটি রচিত হয়। 

যেমন: জানু পর্যন্ত লম্বিত (পর্যন্ত

শব্দের অব্যয় "আ") – আজানুলম্বিত (বাহু), মরণ পর্যন্ত আমরণ। 

সামীপ্য (নৈকট্য), বিশৃত্সা (পৌনঃপুনিকতা), পর্যন্ত, অভাব, অনতিক্রম্যতা, সাদৃশ্য, যোগ্যতা প্রভৃতি নানা অর্থে অব্যয়ীভাব সমাস হয়। নিচের উদাহরণগুলোতে অবায়ীভাব সমাসের অব্যয় পদটি কক্মনীর মধ্যে দেখানো হলো।

১. সামীপ্য (উপ):- কন্ঠের সমীপে উপকণ্ঠ, কূপের সমীপে উপকূল।

২. বিপসা (অনু,প্রতি):- দিন দিন=প্রতিদিন, ক্ষণে ক্ষণে=প্রতিক্ষণে, ক্ষণ ক্ষণ= অনুক্ষণ।

৩. অভাব (নিঃ নির):-

আমিষের অভাব নিরামিষ, ভাবনার অভাব নির্ভাবনা, জপের অভাব- নির্জল, উৎসাহের অভাব নিরুৎসাহ।

৪. পযর্ন্ত (আ):-

সমুদ্র থেকে হিমাচল পর্যন্ত আসমুদ্রহিমাচল, থেকে মাথা পর্যন্ত - আপাদমস্তক 

৫. সাদৃশ্য (উপ):- শহরের সদৃশ উপশহর, গ্রহের ভূল্য উপগ্রহ, বনের সদৃশ উপবন।

৬. অনতিক্রম্যতা (যথা):-

রীতিকে অতিক্রম না করে যথারীতি, সাধ্যকে অতিক্রম না করে যথাসাধ্য।এরুপ যথাবিধি, যথাযোগ্য ইত্যাদি।

৭. অতিক্রান্ত(উৎ):-  বেলাকে অতিক্রান্ত উদ্বেল, শৃঙ্খলাকে অতিক্রান্ত উচ্ছৃঙ্খল।

৮. বিরোধ (প্রতি):-

বিরুদ্ধ বাদ প্রতিবাদ, বিরুদ্ধ কূল = প্রতিকূল। 

৯. পশ্চাদ(অনু):- পশ্চাৎ গমন অনুগমন, পশ্চাৎ ধাবন অনুধাবন।

নত আনত, ঈষৎ রক্তিম আরক্তিম।

১০. ঈষৎ (অ):- ঈষৎ নত আনত, ঈষৎ রক্তিম আরক্তিম।

১১. ক্ষুদ্র অর্থে (উপ):-উপগ্রহ, উপনদী।

১২. পূর্ণ বা সমগ্র অর্থে: পরিপূর্ণ, সম্পূর্ণ (পরি বা সম)

১৩. দূরবর্তী অর্থে (প্র, পদ্ম): অক্ষির অগোচরে পরোক্ষ। এরূপ প্রপিতামহ। ১৪. প্রতিনিধি অর্থে (প্রতি) :- প্রতিচ্ছায়া, প্রতিচ্ছবি, প্রতিবিশ্ব।

১৫. প্রতিদ্বন্দ্বী অর্থে (প্রতি):- প্রতিপক্ষ, প্রত্যুত্তর।

উল্লিখিত প্রধান ছয়টি সমাস ছাড়াও কয়েকটি অপ্রধান সমাস রয়েছে। প্রাদি, নিত্য, উপপদ ও অলুক সমাস

সমমূল্যে নিচে সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো। এসব সমাসের প্রচুর উদাহরণ পাওয়া যায় না। 

এজন্য এগুলোকে অপ্রধান মনে করা হয়। 

১. প্রাদি সমাস: প্র, প্রতি, অনু প্রভৃতি অব্যয়ের সঙ্গে যদি কৃৎ প্রত্যয় সাধিত বিশেষ্যের সমাস হয়, তবে ভাকে বলে প্রাদি সমাস। যথা প্র (প্রকৃষ্ট) যে কন প্রকন। এরূপ পরি (চতুর্দিকে) যে ভ্রমণ -পরিভ্রমণ, অনুতে (পশ্চাতে) যে ভাগ অনুতাপ, প্র (প্রকৃষ্ট রূপে) তাত (আলোকিত) প্রভাত, প্র (প্রকৃষ্টরূপে) গতি = প্রগতি ইত্যাদি।

২. নিত্যসমাস : যে সমাসে সমস্যমান পদগুলো নিত্য সমাসবন্ধ থাকে, ব্যাসবাক্যের দরকার হয় না, তাকে নিত্যসমাস বলে। তদর্থবাচক ব্যাখ্যামূলক শব্দ বা বাক্যাংশ যোগে এগুলোর অর্থ বিশদ করতে হয়। যেমন ; অন্য গ্রাম-গ্রামান্তর, কেবল দর্শন দর্শনমাত্র, অন্য গৃহ গৃহান্তর, (বিষাক্ত) কাল (যম) তুল্য (কাল বর্ণের নয়) সাগ কালসাপ, তুমি আমি ও সে আমরা, দুই এবং নব্বই বিরানব্বই।


আশাকরি মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ অথবা দশম শ্রেণীর বাংলা ব্যাকরণ সমাস সম্পর্কে যে আলোচনা করা হয়েছে, তা তোমাদের কাজে লাগবে।

tags :  মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ প্রশ্ন উত্তর | দশম শ্রেণীর বাংলা ব্যাকরণ প্রশ্ন উত্তর | দশম শ্রেণীর সমাজ প্রশ্নোত্তর | সমাস কাকে বলে | সমাস কত প্রকার এবং কি কি | দ্বন্দ্ব সমাস কাকে বলে | কর্মধারয় সমাস কাকে বলে | তৎপুরুষ সমাস কাকে বলে | বহুব্রীহি সমাস কাকে বলে | দ্বিগু সমাস কাকে বলে | অব্যয়ীভাব সমাস কাকে

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top