পেশাদারী শাখা হিসেবে ইতিহাসের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করো || উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উওর

0

 

পেশাদারী শাখা হিসেবে ইতিহাসের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করো || উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উওর
উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায় বড় প্রশ্ন উওর 


আজকের এই ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আমরা দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায় অতীত স্মরণ (West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023 ) একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বা বিষয় 'পেশাদারী শাখা হিসেবে ইতিহাসের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা'র উওর তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো। এবং পরবর্তীতে আমরা উচ্চ মাধ্যমিকের ইতিহাস সহ আরও অন্যান্য বিষয়ের সমস্ত নোটস + অনলাইন মকটেস্ট তোমাদের সঙ্গে শেয়ার করবো।।

পেশাদারী শাখা হিসেবে ইতিহাসের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করো।

ভূমিকাঃ- সমাজ বিজ্ঞানের একটি অন্যতম প্রাচীনতম এবং গুরুত্বপূর্ণ শাখা হলো ইতিহাস। সমাজবিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা গুলির যেমন গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি সমাজবিজ্ঞানের প্রাচীনতম এবং অন্যতম শাখা হিসেবে ইতিহাসও অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ।। ইতিহাস হল মূলত মানবজাতির অতীতের কর্মকাণ্ডের কালানুক্রমিক এবং ধারাবাহিক বিবরণ।। ইতিহাস পাঠের ফলে যে আমরা শুধুমাত্র অতীতের ঘটনাবলী জানতে পারি তাই নয়, ইতিহাস পাঠের বিভিন্ন ধরনের গুরুত্ব রয়েছে। যেমন -


অতীতের আয়না হিসেবে ইতিহাসঃ-

সমাজবিজ্ঞানের অন্যতম শাখা ইতিহাস হল এমন একটি শাস্ত্র বা বিষয় যেখানে অতীতে বিভিন্ন ঘটনাবলী সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে।  অতীতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ধরনের কাহিনীগুলি, বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনাবলী ঐতিহাসিকগন বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করার পর সেগুলিকে যথাযথভাবে লিখিত আকারে প্রকাশ করেন। অতীতকালে বিভিন্ন সভ্যতার ক্রমবিকাশ, বিভিন্ন জাতির উত্থান,বিভিন্ন রাষ্ট্র বা রাজা বাদশার কর্মকাণ্ড, মানুষের বিভিন্ন কার্যকলাপ ইতিহাসে যথাযথভাবে সংরক্ষিত হয়। সুদূর অতীতকাল থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত এই দীর্ঘ সময়ে মানবসভ্যতার কীভাবে পরিবর্তিত হয়েছে,মানুষের বিভিন্ন কার্যকলাপ, বিভিন্ন প্রাকৃতিক, অ-প্রাকৃতিক ঘটনাগুলি ইতিহাসের পাতায় রয়ে গেছে এবং আমরা ইতিহাস পাঠ করার ফলেই সেই সমস্ত ঘটনাবলি জানতে পারি।।

জ্ঞানের বিকাশের ক্ষেত্রে পেশাদারী ইতিহাসের গুরুত্বঃ-

সমাজ বিজ্ঞানের একটি অন্যতম শাখা হিসেবে ইতিহাস এমন একটি বিষয় যা মূলত এই জগতের প্রায় সব দিকেই নিয়ে আলাপ-আলোচনা করে। বিভিন্ন ঐতিহাসিক বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করার পরে সেগুলি এমন ভাবে তুলে ধরেন যা সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য। ইতিহাসে একাধিক বিষয়ে স্থান পাওয়ার ফলে ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান লাভ করতে পারি।
যেমন ইতিহাস মানব সমাজের বিবর্তন, পৃথিবীর সৃষ্টি,পৃথিবীর বিবর্তন, বিভিন্ন প্রাণীর উৎপত্তি,তাদের ধ্বংস বি,ভিন্ন সাম্রাজ্যের উত্থান-পতন,বিভিন্ন রাজা মহারাজার কর্মকাণ্ড, বিভিন্ন যুদ্ধ,যুদ্ধের কারণ ও ফলাফল,সমাজ,ধর্ম, রাজনীতি,অর্থনীতি,সমাজ-সংস্কৃতি, বিজ্ঞানের অগ্রগতি, বিভিন্ন আবিষ্কার বিজ্ঞানের গবেষণা,বিভিন্ন আন্দোলন? বিপ্লব বিদ্রোহ ইত্যাদি সম্পর্কে ইতিহাস সঠিক তথ্য আমাদের সামনে তুলে ধরে। এবং সেই সমস্ত বিষয়গুলি পাঠ করলে আমরা প্রত্যেকেই নিজেদের পছন্দমতো জ্ঞানলাভ করতে পারি।।

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে ইতিহাসঃ-

ইতিহাসের আলোচনার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হল পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন প্রাচীন যুদ্ধের কারণ এবং ফলাফল সম্পর্কে আলোচনা। ইতিহাস যে শুধুমাত্র বিভিন্ন যুদ্ধের কারণ তুলে ধরে তাই নয়,সেই সঙ্গে যুদ্ধ ঘটার পর তার ফলাফল সমাজ,রাষ্ট্র বা বিশ্বের উপর কিরুপ প্রভাব ফেলেছিল সেই সম্পর্কেও তথ্য গুলো তুলে ধরে। যেমন , ইতিহাস পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া 1914 সালের প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং 1939 খ্রিস্টাব্দের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের যে ভয়াবহ এবং ধবংস্মাত্নক ফলাফল দেখা দিয়েছিল, তা বর্তমান সমাজের সামনে তুলে ধরে। বর্তমান সমাজের পাঠকরা সে সমস্ত ভয়াবহ যুদ্ধের ফলাফল গুলি সম্পর্কে জানার ফলেই তারা বর্তমানে আর কোনো যুদ্ধ চায় না। এবং এভাবে ইতিহাসি বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

ধারাবাহিকতা বজায় রাখার ক্ষেত্রেঃ-


ইতিহাস বিভিন্ন যুগের মধ্যে একটি সম্পর্ক স্থাপন করে। কারণ ইতিহাস সুদূর অতীত থেকে বর্তমান সমাজ পর্যন্ত যে সমস্ত ঘটনা ঘটেছে সেই সমস্ত ঘটনাগুলিকে ধারাবাহিকভাবে কালানুক্রমে তুলে ধরে। যেমন ইতিহাস প্রাচীন যুগের সভ্যতা গুলির নিদর্শন মধ্যযুগের মানুষের কাছে তুলে ধরে এবং ঠিক একইভাবে মধ্যযুগের নিদর্শন গুলি আবার আধুনিক যুগের মানুষের কাছে উপস্থাপন করে। এভাবে ইতিহাস প্রাচীন,মধ্য এবং আধুনিক যুগের মধ্যে একটি যোগসূত্র স্থাপন করে বিভিন্ন যুগ ও ঘটনাকে ধারাবাহিক করে তোলে। বর্তমান প্রজন্ম এই ধারাবাহিকতা সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারে শুধুমাত্র ইতিহাস থেকেই। যেমন প্রাচীন ভারতের মানুষ কবে এবং কিভাবে মেহেরগড় সভ্যতা, সিন্ধু সভ্যতা এবং বৈদিক প্রভৃতি সভ্যতার প্রতিষ্ঠা করেছিল এবং ভারতের ইতিহাসে কিভাবে প্রাচীন মধ্য ও আধুনিক যুগের উদ্ভব ঘটেছিল তার ধারাবাহিক কাহিনী ইতিহাস থেকেই জানতে পারা যায়।।

জাতীয়তাবাদের বিকাশ এর ক্ষেত্রেঃ-

নিজের দেশ এবং জাতির প্রতি কোনো জাতি বা জনগোষ্ঠীর যে ভালোবাসার প্রকাশ পায় তাকে বলা হয় জাতীয়তাবাদ। ইতিহাস কোনো একটি দেশের জনগণের মধ্যে জাতীয়তাবাদের বিকাশের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ইতিহাস অতীতে ঘটে যাওয়া এমন কিছু ঘটনা মানুষের সামনে তুলে ধরে যা সেই দেশের জনগণের মনে জাতীয়তাবোধের সঞ্চার করতে পারে। আবার এরূপভাবে যে সমস্ত জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটে তাও পরবর্তীকালে ইতিহাসেই লিপিবদ্ধ করা হয়। জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ কোনো জাতি তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ভালোবাসে। এর ফলে তারা বহিরাগত ঔপনিবেশিক শক্তির শোষণের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায়।

রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক উন্নয়নঃ-

ইতিহাস কোনো একটি দেশের রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক উন্নয়ন ঘটানোর ক্ষেত্রেও যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। ইতিহাসের মাধ্যমে আমরা অতীতের বিভিন্ন রাজা-মহারাজারা বা শাসকদের বিভিন্ন রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক কার্যকলাপের বিভিন্ন লিখিত তথ্যের মাধ্যমে আমরা সেগুলিকে নিজেদের মতো করে বিচার বিশ্লেষণ করতে পারি। অতীতের সেই রাজা বা শাসকের সেই সমস্ত রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক পদক্ষেপের ভালো মন্দ বিচার বিশ্লেষণ করে সেই সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারি। যেমন অতীতে কোন শাসকের গ্রহণ করা কোনো রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক পদক্ষেপর কী ভুল ছিলব  কোন ত্রুটিপূর্ণ পদক্ষেপের মাধ্যমে রাজনৈতিক স্থিরতা ও উন্নতি ঘটেছিল এবং কোন  প্রশাসনিক এবং রাজনৈতিক পদক্ষেপের জন্য জাতীয় জীবনে বিপদ ঘনিয়ে এসেছিল তার ব্যাখ্যা ইতিহাসে পাওয়া যায়। বর্তমানে সে সমস্ত ঐতিহাসিক জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সমাজ এবং রাষ্ট্রের রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক অগ্রবর্তী ঘটানো সম্ভব।।

অর্থনৈতিক উন্নতির ক্ষেত্রেঃ

মানব সমাজের উন্নতির জন্য অর্থনৈতিক উন্নতি হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইতিহাসের একটি অন্যতম আলোচনার বিষয় হলো অর্থনীতি। ইতিহাস অতীতের বিভিন্ন ঘটনা গুলি তুলে ধরে যে সমস্ত ঘটনাগুলি কোনো দেশ বা রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উন্নতির ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করেছিল এবং অর্থনৈতিক উন্নতির অবনতি ঘটিয়েছিল। ইতিহাস পাঠের মাধ্যমে সেই কথাগুলি কথা মাথায় রেখে বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করার মাধ্যমে তাদের অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটাতে পারে।।

দুৰ্যোগ সম্পর্কে সতর্কতাঃ-

বিভিন্ন দুর্যোগের ফলে অতীতকালে বহু জনজাতির সীমাহীন ক্ষতি হয়েছে—ইতিহাস সেসব ঘটনার সাক্ষী। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যে, ঔপনিবেশিক ভারতে ব্রিটিশদের ত্রুটিপূর্ণ ও শোষণমূলক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার ফলে বাংলায় ছিয়াত্তরের মন্বন্তর (১৭৭০ খ্রি.) এবং পঞ্চাশের মন্বন্তর (১৯৪৩ খ্রি.) নামে ভয়ানক দুর্ভিক্ষ হয়। এতে অনাহারে বিপুল সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয়। পরবর্তীকালে বিভিন্ন ঐতিহাসিক তাঁদের গবেষণায় উক্ত দুর্যোগের কারণ এবং কীভাবে তা প্রতিরোধ করা যেত, তার উপায়গুলি উল্লেখ করেন। পরবর্তী প্রজন্মের মানুষ ইতিহাসের সেসব আলোচনা থেকে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করে সম্ভাব্য ভয়াবহ ধ্বংস ও মৃত্যুর হাত থেকে মানুষকে বাঁচাতে পারে।

পররাষ্ট্রনীতির বিষয়ে জ্ঞানলাভঃ-

ইতিহাস একটি অন্যতম আলোচনার বিষয় হলো পররাষ্ট্র নীতি।  ইতিহাস অনেক সময় বিভিন্ন দেশ
বা রাষ্ট্রের বিভিন্ন বিদেশনীতি বা পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে আলোচনা করে সেই আলোচনা সমস্ত পররাষ্ট্র নীতি বা বিদেশনীতির ভালো এবং খারাপ দিক গুলি তুলে ধরে এবং এটা প্রকাশ করে যে,কোন বিদেশ নীতি গুলি রাষ্ট্রের পক্ষে ভালো প্রমাণিত হয়েছিল এবং কোন বিদেশী নীতি গুলি রাষ্ট্রের পক্ষে ক্ষতিকর হিসেবে প্রমাণিত হয়েছিল। সেই সমস্ত ইতিহাস বিচার-বিশ্লেষণ করেই অনেক সময় অনেক রাষ্ট্র তাদের পররাষ্ট্রনীতির বিদেশ নীতি গ্রহণ করতে পারে যা তাদের জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করতে পারে।

মূল্যায়নঃ-

বর্তমানকালে ইতিহাস শুধু রাজা-বাদশা বা সাম্রাজ্যের উত্থান-পতনের কাহিনি নয়। মানবসমাজের ধারাবাহিক বিবর্তন, সমাজ, ধর্ম, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি প্রভৃতি সবকিছুই ইতিহাসের আলোচ্য বিষয়। এসব বিষয় সম্পর্কে সার্বিক জ্ঞানলাভের জন্য ইতিহাস পাঠ অত্যন্ত জরুরি। এজন্য উইনস্টন চার্চিল বলেছেন যে, “তুমি সুদূর অতীতে ফিরে তাকাতে পারলে সুদূর ভবিষ্যতেও তাকাতে পারবে। ”ইতিহাসের গুরুত্ব উল্লেখ করতে গিয়ে জে. ই. সোয়েইন (J. E.Swain) বলেছেন যে, “বর্তমানের শেকড় অতীতের কতটা গভীরে প্রোথিত আছে তা একজন সচেতন পর্যবেক্ষক নিশ্চয়ই বুঝতে পারেন। যদি আমাদের সমস্ত অতীত অভিজ্ঞতার জ্ঞান হারিয়ে যায়, তবে সম্ভবত বড়ো শহরগুলির ৯/১০ অংশ বাসিন্দা এক মাসের মধ্যেই মারা যাবে, এবং যারা বেঁচে থাকবে তারা শীঘ্রই আদিম জীবনে ফিরে যাবে।” ইতিহাসের অন্যতম গুরুত্ব হল এই যে, ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিলে মানবসমাজ আরও সুন্দর ও নিরাপদ হয়ে উঠতে পারে। তাই হেগেল (১৭৭০-১৮৩১ খ্রি.) আক্ষেপ করে বলেছেন, “ইতিহাসের দুর্ভাগ্য যে, ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না।

আশাকরি, দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায় বা উচ্চ মাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায় অতীত স্মরণ (West Bengal Board Class 12 History Question Answer & Suggestion 2023 ) থেকে যে 'পেশাদারী শাখা হিসেবে ইতিহাসের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা' সম্পর্কে নোট দেওয়া হয়েছে, তা তোমাদের কাজে আসবে।।

Tags :
দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | উচ্চমাধ্যমিক ইতিহাস প্রথম অধ্যায় বড় প্রশ্ন উওর | দ্বাদশ শ্রেণির ইতিহাস প্রথম অধ্যায় অতীত স্মরণ অধ্যায়ের বড় প্রশ্ন উত্তর | wb class 12 History question answer  | wb class xii History question answer | hs History  question answer & suggestion 2023

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
To Top